এই ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ্যে আসার পর সব মহল থেকেই কলকাতা পুলিশের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে৷ এই ঘটনাকে অবাঞ্ছিত বলে স্বীকার করে নিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং কলকাতা পুলিশের নগরপাল৷ ঘটনা খতিয়ে দেখারও আশ্বাস দিয়েছিলেন তাঁরা৷
advertisement
পুলিশ সূত্রে খবর, যেহেতু ঘটনার সময় কসবায় থানায় ডিউটি অফিসার হিসেবে রিটন দাস নামে ওই এসআই কর্তব্যরত ছিলেন, তাই প্রাথমিক ভাবে মামলার নথিতে তদন্তকারী অফিসার হিসেবে তাঁর নামই ছিল৷ কিন্তু যে অফিসারের বিরুদ্ধে চাকরিহারা শিক্ষকদের নির্মম মারের অভিযোগ উঠেছে, তিনিই কেন তদন্তের দায়িত্বে থাকবেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল৷ পুলিশ সূত্রে খবর, কসবায় ডিআই অফিসে চাকরিহারা শিক্ষকদের বিক্ষোভের ঘটনার তদন্তভার সঞ্জয় সিং নামে এক সাব ইন্সপেক্টরকে দেওয়া হয়েছে৷
পুলিশের অভিযোগ ছিল, গত বুধবার কসবার ডিআই অফিসে জোর করে ঢুকে সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের চেষ্টা করেন বিক্ষোভকারীরা৷ পুলিশকর্মীদেরও আক্রমণ করা হয়৷ এর পরেই আত্মরক্ষায় এবং সরকারি সম্পত্তি রক্ষা করতে ‘হাল্কা বলপ্রয়োগ’ করা হয় বলে পুলিশ দাবি করে৷ তবে তদন্তকারী অফিসার পরিবর্তন নিয়ে কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে সরকারি ভাবে কিছু জানানো হয়নি৷