এদিন আদালতে বিচারপতি নির্দেশ দেন, প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সিবিআই এবং ইডির অফিসাররা এবার পর্ষদের অফিসে যাবেন। দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকেরা এবার খতিয়ে দেখবেন, ওএমআর শিট ডিজিটাইজড করার সিদ্ধান্ত কে নিয়েছিলেন? কেন নিয়েছিলেন? কোন প্রক্রিয়ায় তা ডিজিটাইজড করা হয়েছিল? এগুলো সবই তদন্ত করে দেখতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে। পাশাপাশি, তদন্তকারীদের সব রকমের সাহায্য করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। আগামী ১০ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানি। ১০ অক্টোবরই রিপোর্ট পেশ করবে সিবিআই।
advertisement
আরও পড়ুন: লোকসভায় পাস হয়ে গেল মহিলা সংরক্ষণ বিল! তবে ২০২৪ নয়, কার্যকর হতে হতে সেই ২০২৯
এদিকে, ২০২০ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার মেধাতালিকা নিয়েও দেখা দিয়েছে সমস্যা৷ ওয়েবসাইট হ্যাক হওয়ার কারণে সম্প্রতি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিল পর্ষদ৷ সাইটহ্যাকের কারণে তা প্রত্যাহার করা হয়৷ সেই পুলিশে অভিযোগের পরিণতি কী, রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করে জানতে চেয়েছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর মধ্যে সেই রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিন লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার ডিরেক্টর এবং শীর্ষকর্তাদের সম্পত্তির যাবতীয় তথ্য হলফনামা আকারে কলকাতা হাইকোর্টে জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি৷ প্রসঙ্গত, গত ১৪ সেপ্টেম্বর নিয়োগ মামলার শুনানি চলাকালীন বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দিয়েছিলেন, ডিরেক্টর সহ লিপস অ্যান্ড বাউন্ড সংস্থার সমস্ত কর্তাব্যক্তিদের সম্পত্তির পরিমাণ জানাতে হবে আদালতকে৷ ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছিল আদালতের তরফে৷ সেই নির্দেশ মেনে এদিন আদালতে হলফনামা জমা দেয় ইডি৷