সূত্রের খবর, ২৬ জুন সকাল থেকেই নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা কী করছেন? তাঁদের গতিবিধির ওপর নজর রাখছিলেন মনোজিৎ ও জইব। তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ হচ্ছে, সুনিশ্চিত হতেই ফোন করেন আইনজীবীকে। আইনি সাহায্য ও পরামর্শ নিতেই কি এই ফোন? তা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারীরা।
আরও পড়ুনঃ ধৃত নিরাপত্তারক্ষীর জেরায় বেরিয়ে এল একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য! তবে কি খেলা শেষ মনোজিতের?
advertisement
অন্যদিকে, আজ বৃহস্পতিবার অফিসিয়াল কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ কেস হাতে নিল। ডিডি একটা সিট করবে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে। উইমেন গ্রিভান্স সেলের অফিসার তদন্তকারী অফিসার হচ্ছেন। থানায় যে সিট কাজ করছিল তাদের কয়েকজন থাকবে টিমে। সাইবারের অফিসারও থাকবে টিমে।
ধৃত নিরাপত্তারক্ষী পিনাকী বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরায় মিলল তথ্য। সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজের গেটে থাকা রেজিস্ট্রার বুক, যেখানে বাইরের কেউ এলে নাম পরিচয় নথিভুক্ত করে রাখার কথা, সেই রেজিস্ট্রার বুকের পাঠ তুলে দেওয়া হয়েছিল।
মনোজিতের নির্দেশেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল রেজিস্ট্রার মেইনটেইন। রেজিস্ট্রার মেইনটেইন নিয়ে আগে একাধিকবার নিরাপত্তারক্ষীদের শাসিয়ে ছিলেন মনোজিৎ। জেরায় দাবি পিনাকীর যে, যখন তখন বাইরের লোকজন নিয়ে হাজির হতেন কলেজে, ইউনিয়ন রুমে বসত আড্ডার আসর। এই আসর চালাতেই মনোজিতের নির্দেশে বন্ধ হয়েছিল রেজিস্ট্রার বুকে অতিথিদের পরিচয় লেখার পাঠ।