এ দিন আদালতে সিবিআইকে আদালত প্রশ্ন করে, এসএসসি মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে চার্জশিট হয়েছে কী না! সিবিআই জানায়, কিছু ক্ষেত্রে রাজ্যের অনুমতি প্রয়োজন, ২০২২ সালে অনুরোধের পরেও তা মিলছে না৷ আদালত তখন পাল্টা আজই রাজ্যকে অবস্থান স্পষ্ট করতে বলে৷ রাজ্যের তরফ থেকে বলা হয়, সমস্ত নথি দেখতে সময় লাগে৷ বিচারপতি বলেন, ‘কত বছর? দু’বছর?’নিয়োগ নিয়ে পাল্টা আদালতের সওয়ালের মধ্যেই আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে তিনি৷
advertisement
কল্যাণ একক বেঞ্চে (যেখানে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় রয়েছেন) করা সমস্ত মামলা খারিজ করার কথা বলেন৷ দেবাংশু বসাকে বেঞ্চে এই আবেদন করা হয়৷। কল্যাণ বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যকে বলেন, ‘সবকিছুই রাজনৈতিক উদ্দেশ্য করা হয়েছে, সময় এলে সব খাপ খুলব তোমার ও তোমার বিচারপতির৷ আমরা আদালতের মর্যাদা নষ্ট করিনি। আপনার সহকর্মী করেছেন, আমি গত একবছর ধরে বলে আসছি। আপনারা আটকাতে পারেননি। তিনি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই এবং ইডি-এর সঙ্গে সবাই মিলে আদালতের মর্যাদা নষ্ট করেছেন।’
কল্যাণ বিচারপতিকে নিয়ে বলেন, ‘একক বেঞ্চের বিচারপতি (বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়) গতকাল সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব । তিনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়েই এসব নির্দেশ দিয়েছেন। এই সব মামলার শুনানি করে তিনি রাজনৈতিক ক্যারিয়ার গড়ে ফেললেন। আরও দু’জন বিচারপতি আছেন, তাঁরাও যাবেন, আসন খুঁজছেন৷’