সূত্রের খবর, পাহাড়ের পরিস্থিতি দিয়ে উদ্বিগ্ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে পাহাড়ে বিশেষ দল পাঠানো হতে পারে। এদিন অনিত থাপা প্রশ্ন তোলেন, “সিকিমকে কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিলেও কালিম্পংকে কেন টাকা দেওয়া হবে না? আমরা তো ভারতের মধ্যেই। আমাদের এখান থেকেও বিজেপির সংসদ রয়েছে। তবুও আমাদের কেন টাকা দেবে না কেন্দ্র?”
advertisement
প্রসঙ্গত, তিস্তার ভয়াল গ্রাসে অন্তত ৩০০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কালিম্পং জেলায়। প্রাথমিকভাবে এমনই রিপোর্ট এসছে। বিডিওরা জেলার সব প্রান্ত পরিদর্শন করে এলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান পরিষ্কার হবে। বাংলা-সিকিম লাইফ লাইন ১০ নং জাতীয় সড়কের একাধিক জায়গা ধসের কবলে। তার হাল ফেরাতে অন্তত ১০ দিন সময় লাগবে। পূর্ত দফতরের ইঞ্জিনিয়রদের সঙ্গে কথাও হয়েছে বলে জানালেন কালিম্পংয়ের জেলাশাসক বালাসুব্রমনিয়ম টি।
আরও পড়ুন, ২০ ঘণ্টা পর বাড়ি থেকে বেরোল ইডি, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের বাড়িতে কী মিলল, জানেন
আরও পড়ুন, বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে খারাপ খবর! ডেঙ্গি আক্রান্ত শুভমান গিল
অন্যদিকে, তিস্তায় ফের বিপর্যয়ের আশঙ্কা। সিকিম পাহাড়ে নতুন করে দুর্যোগের কারণে ভাসতে পারে সমতল। সতর্কবার্তা পেয়ে জলপাইগুড়ির তিস্তা পাড়ে মাইকিং করে প্রচার প্রশাসনের। খুলে দেওয়া হয়েছে ফ্লাড শেল্টার। বাসিন্দাদের নিরাপদ জায়গায় সরে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।