ওই চাকরিপ্রার্থী জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথমে নগদ তিন লক্ষ টাকা নিয়ে তিনি সরাসরি গিয়েছিলেন জীবনের বাড়িতে। জীবনকৃষ্ণ তাঁর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়ে তাতে সেই টাকা জমা করতে বলেছিলেন বলে তদন্তে উঠে এসেছে৷
আরও পড়ুন: আজ তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ছাত্র সমাবেশ! আজ কী বার্তা দেবেন মমতা-অভিষেক? সেদিকেই নজর
advertisement
ওই বছর দ্বিতীয় ধাপে ২ লক্ষ টাকা তিনি দিয়েছিলেন জীবনের শ্যালক গোপীনাথকে। সেই ২ লক্ষ টাকা SIP তে লগ্নি করা হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে SIP এর নথি ইডির হাতে৷ পরে এই চাকরিপ্রার্থীর কাছে নগদ সাড়ে ৬ লক্ষ টাকা নেন জীবন। যা জমা করেছিলেন বাবার অ্যাকাউন্টে। পরে তা তুলে নিয়েছিলেন বলে দাবি ইডির৷
নিয়োগের টাকা ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে লগ্নির নথি পেতেই জীবন ও তাঁর আত্মীয়দের ব্যাঙ্ক থেকে এই ধরনের লগ্নির তথ্য পেতে মরিয়া কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ ইডির তদন্তকারীরা মনে করছেন, নগদে নেওয়া টাকা স্বল্প সময়ে পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে এই পরিকল্পনা৷
টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে তা সম্পত্তি কিনতে ব্যবহার করেছেন বলেই মনে করছেন ইডি কর্তারা৷ এছাড়া, নগদে প্রাপ্ত টাকা সরাসরি জমি কিনতেও কাজে লাগানো হয়েছে বলে ইডির তদন্তকারী সূত্রের খবর৷