গত ১৭ অগাস্ট ভোররাতে লাউডন স্ট্রিট ক্রশিংয়ে প্রচন্ড গতিতে একটি মার্সিডিজে ধাক্কা মারে রাঘিব পারভেজের জাগুয়ার। সেই মার্সিডিজ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় ট্রাফিক কিয়স্ক. দুই বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু হয়, আহত হন আরও একজন. গাড়ি থেকে বেরিয়ে পালাতে সক্ষম হলেও, বুকে ও পাঁজরে চোট পান জাগুয়ারের চালক রাঘিব। দুবাইয়ে পালিয়ে গিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্যও ভর্তিও হয়েছিলেন। রাঘিবের চিকিৎসার সেই নথি বাজেয়াপ্ত করলেন তদন্তকারীরা। আদালতে সেই নথি পেশ করা হবে বলে খবর পুলিশ সূত্রে।
advertisement
ছেলের বুকে ও পাঁজরে চোটের কথা স্বীকার করেছিলেন রাঘিবের বাবাও। এই তথ্য তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে, দুর্ঘটনার সময় বেপরোয়া গতিতে ছুটছিল জাগুয়ার, তা আদালতে প্রমাণ করা যাবে চোট কতটা গুরুতর, তা তুলে ধরেই সেটা প্রমাণ করা সম্ভব৷
গত ১৭ অগাস্ট ভোররাতে কী ঘটেছিল? তা স্পষ্ট করতে রাঘিবকে নিয়ে ঘটনার পুর্ননির্মাণ করেছে পুলিশ। পুলিশের নজরে ঘটনার মূল প্রত্যক্ষদর্শী রাঘিবের বন্ধুও।শুক্রবার জাগুয়ারে থাকা রাঘিবের বন্ধুকে জেরা করা হয়৷ আগামী সপ্তাহে ওই তরুণের গোপন জবানবন্দীর আবেদন করা হবে৷ তবে দুর্ঘটনার পর কী কী ঘটেছিল? কারা ষড়যন্ত্র করে? কেনই বা ছোটছেলে আরসালানকে ঘটনার দায় নিতে বলে পরিবার? এসব প্রশ্নের উত্তর নেই এখনও।