প্রায় চার ঘণ্টায় একাধিক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় স্নেহমঞ্জু বসুকে।
হস্টেলে কারা থাকতে পারবেন?
হস্টেলে কারা ঢুকতে পারবেন?
অতিথি হয়ে থাকার অনুমতি কীভাবে মেলে?
বিনা অনুমতিতে কেউ হস্টেলে ঢুকতে পারে ?
নজরদারির কী ব্যবস্থা রয়েছে?
হস্টেলে কিছু ঘটলে গেলে তার দায় কার?
হস্টেলে কোথাও সিসি ক্যামেরা আছে ?
advertisement
বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘অ্যান্টি র্যাগিং’ কমিটির কাজ কী?
কমিটি থাকা সত্ত্বেও কী ভাবে পড়ুয়ারা ‘হেনস্থার শিকার’ হচ্ছেন?
বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেই হাউহাউ করে কেঁদেছিলেন পড়ুয়ার মৃত্যুর জন্য। কিন্তু সেই রেজিস্টারের দিকেই ‘আঙুল’ যাদবপুরের অধ্যাপক সংগঠনের। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের কয়েকজনকে রেজিস্ট্রারের বিরোধিতা করে সোশ্যাল সাইটে পোস্ট পর্যন্ত দেখা গিয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপকদের সংগঠন বা জুটা গোটা ঘটনায় রেজিস্ট্রারের ভূমিকাকে ‘অসংবেদনশীল’ বলে দাবি করে। শুধু তাই নয় তিনি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ বলেও জুটার বৈঠকে উল্লেখ করা হয়।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্রের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় আরও ৬ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ৷ ধৃতদের মধ্যে তিন জন যাদবপুরের বর্তমান পড়ুয়া এবং তিনজন প্রাক্তনী বলে জানা গিয়েছে৷