এছাড়া ৪০টি ট্রেনের নতুন ১৯টি স্টপেজ যাত্রীসাধারণের সুবিধার কথা ভেবে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে৷ যেমন অভয়পুর, শিকারীপাড়া, মুরারই, বরাকর, দুবরাজপুর, রামপুর হল্ট এবং বিদ্যাসাগর ইত্যাদি৷ এছাড়াও ৪ জোড়া নতুন মেল/এক্সপ্রেস ট্রেন, আগরতলা – ২০৫০১/২০৫০২ আনন্দ বিহার তেজস রাজধানী এক্সপ্রেস, ১৩৪৩৪/১৩৪৩৩ মালদা টাউন – এসএনভিটি ব্যাঙ্গালুরু সাপ্তাহিক অমৃতভারত এক্সপ্রেস, ১৩১৮৯/১৩১৯০ শিয়ালদাহ – বালুরঘাট এক্সপ্রেস (প্রতিদিন) এবং ১৩৩৩৩/১৩৩৩৪ দুমকা – পাটনা এক্সপ্রেস (প্রতিদিন) যাত্রীসাধারণের কথা ভেবে চালু করা হয়েছে৷
advertisement
আরও পড়ুন: হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন! শনির চোখ রাঙানিতে জীবনে বিপদ সঙ্কেত, ৩ রাশি ছারখার হতে চলেছে! সতর্ক হোন
পশ্চিমবঙ্গবাসীর উৎসবের কথা মাথায় রেখে দোল উৎসব, ছট্ পূজা, দুর্গা পূজা, দীপাবলী এবং গ্রীষ্ম ও শীতকালীন ছুটিতে প্রচুর মেল/এক্সপ্রেস এবং স্পেশ্যাল ট্রেন চালানো হয়েছে৷ ইদানিংকালে এটি একটি অনন্য নজির সৃষ্টি করেছে৷ তাই শীত, গ্রীষ্ম, পূজা ও অন্যান্য উৎসবে সপরিবার ভ্রমণের জন্য বাঙালি এখন অনেক নিশ্চিন্ত, কারণ প্রচুর ট্রেন এখন বাঙালি এই এক বছরে পেয়ে গিয়েছে৷ এমনকি চিকিৎসার জন্য যদি দক্ষিণ ভারতে যেতেও হয় তার জন্য অমৃত ভারত ট্রেনও আছে৷
যদিও ভারতীয় রেল মেল, এক্সপ্রেস বা বন্দেভারত এক্সপ্রেস নিয়ে যতটা উৎসাহ দেখাচ্ছে। লোকাল ট্রেন চলাচল ততটাই খারাপ জায়গায় গিয়েছে বলে দাবি নিত্যযাত্রীদের৷ বিশেষ করে হাওড়া, শিয়ালদহ ডিভিশনের লোকাল ট্রেন প্রতিদিন গড়ে অন্তত ২০ থেকে ২৫ মিনিট দেরিতে চলছে। এই অবস্থায় মেল, এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল নিয়ে যে প্রচার চলছে তাতে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন৷