আরও পড়ুন– পৌষে কমল শীত, মাঝ ডিসেম্বরে রাজ্যে ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস! কতটা বৃদ্ধি পাবে তাপমাত্রা?
কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, ‘‘পুরসভার তরফে বহুবার ধরে বন্দরকে বলা হচ্ছে এই বিষয়ে যথোপযুক্ত উদ্যোগ নিতে ৷ কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বিশেষ করে ড্রেজিংয়ের ব্যাপারে বারবার কাজ করতে বলা হলেও তারা এই বিষয়ে নীরব।’’ প্রসঙ্গত পুরসভার বক্তব্য হাওড়ায় বেলুড়-লিলুয়া সন্নিহিত এলাকায় পলি জমতে শুরু করেছে ৷ আর তার জেরে গতি বদল হয়েছে নদীর৷ কলকাতার দিকে পাড়ে বেশি করে ধাক্কা মারছে স্রোত ৷ নির্মাণের তলার অংশ কার্যত ফাঁকা করে দিতে শুরু করেছে। এই অবস্থায় দ্রুত পদক্ষেপ করে যদি না ভাঙন আটকানো যায় ততক্ষণ পর্যন্ত সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে না। মেয়র অবশ্য এই বিষয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষকে বলছেন ‘কালা’। কথা শুনেও না শোনার ভান করছে বলে অভিযোগ করছেন তিনি বন্দরের উদ্দেশ্যে।
advertisement
যদিও বন্দর চেয়ারম্যান রথীন্দ্র রমণ জানিয়েছেন, ‘‘বিশেষজ্ঞ সংস্থা দিয়ে সমীক্ষা করানো হয়েছে ৷ বিস্তারিত রিপোর্ট দেখেই কাজ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে কাজ না করার কোনও সম্পর্ক নেই। আমরা চাই ভাল ভাবে কাজ করতে।’’ তিনি উদাহরণ দিয়েছেন কল্যাণী, ফলতা, হাওড়ার একাধিক জায়গায় তারা কীভাবে কাজ করেছেন ভাঙন ঠেকাতে।।