মঙ্গলবার ডিভিশন বেঞ্চকে অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আদালতে বলেন, রাজ্যে ৭১ হাজার ৫০০ সশস্ত্র বাহিনী আছে ৷ তার মধ্যে ৫০০ ইনস্পেক্টর ৷ এসআই ও এএসআই মিলিয়ে ১০ হাজার ৷ ভিনরাজ্যের ২ হাজার সশস্ত্র পুলিশ থাকবে ৷ ৮০ হাজার সিভিক ভলান্টিয়ার থাকবে ৷ প্রত্যেক বুথে ১ জন করে সশস্ত্র এবং ১ জন করে লাঠিধারী পুলিশ থাকবে ৷
advertisement
অপরদিকে, নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী শক্তিনাথ মুখোপাধ্যায় ডিভিশন বেঞ্চকে জানিয়েছেন, ‘পঞ্চায়েত ভোটে ৬১ হাজার সশস্ত্র বাহিনী ৷ ৬১ হাজার সশস্ত্র বাহিনী দেবে রাজ্য ৷ নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা খতিয়ে দেখেছি ৷ নিরাপত্তায় এটা পর্যাপ্ত বলে মনে করি ৷’ এরপরই ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, কমিশন যদি রাজ্য সরকারের বাহিনীর হিসেবে সন্তুষ্ট হয় ৷ তাহলে আদালত এই বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ করবে না ৷
‘৪৭হাজার ১০০ বুথ, ৭১ হাজার ৫০০ পুলিশের ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷ কিন্তু এই নিরাপত্তা কি যথেষ্ট ? প্রশ্ন করেন বিচারপতি ৷ এরপরই অ্যাডভোকেট জেনারেল বলেন, ভোটের সুরক্ষার বিষয়টি রাজ্য-নির্বাচন কমিশনের বিষয় ৷ কিন্তু বুথ পিছু একজন সশস্ত্র পুলিশ ও এক জন লাঠিধারী পুলিশ দেওয়ার প্রশ্নেই আটকে রইল পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে আদালতের রায় ৷ বৃহস্পতিবার ফের এই মামলার শুনানি হবে হাইকোর্টে ৷