রাজ্যে ফণীর ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে মোদি মুখ্যমন্ত্রীকে ফোন না-করে রাজ্যপালের কাছে খবর নেন৷ এই নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক৷ পিএমও-র দাবি, প্রধানমন্ত্রী নাকি চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গেই কথা বলতে৷ কিন্তু নবান্ন থেকে জানানো হয়, অফিসাররা ভোটের ডিউটিতে ব্যস্ত আছেন৷ ফণী নিয়ে বৈঠক করতে চেয়ে হঠাৎই নবান্নে চিঠি পাঠায় পিএমও। ভোটে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে বৈঠক করতে অস্বীকার করে নবান্ন। পরে গোপীবল্লভপুরের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেন, লোক দেখানো বৈঠকের আড়ালে রাজনীতি করছেন প্রধানমন্ত্রী।
advertisement
পিএমও-র এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে রাজ্য সরকার৷ সিএমও-র তরফে জানানো হয়েছে, 'রাজ্যের মুখ্যসচিবকে কিছুই জানানো হয়নি৷ ফোন বা চিঠি কিছুই আসেনি৷ অতএব মিটিংয়ে যোগ না দেওয়া বা দেওয়ার প্রশ্নই উঠছে না৷' ফণী নিয়ে প্রধানমন্ত্রী-মুখ্যমন্ত্রী তরজা চলছেই। ফণী নিয়ে বৈঠক করতে চেয়ে আজ হঠাৎই নবান্নে চিঠি পাঠায় পিএমও। ভোটে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে বৈঠক করতে অস্বীকার করে নবান্ন। পরে গোপীবল্লভপুরের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেন, লোক দেখানো বৈঠকের আড়ালে রাজনীতি করছেন প্রধানমন্ত্রী।
সোমবার ফণীর ক্ষয়ক্ষতি জানতে ওড়িশা সফরে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর রওনা হন বাংলার উদ্দেশ্যে।