১) প্রত্যেকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ২০০ জনের বেশি পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেবে না।
২) প্রত্যেকটি বেঞ্চে একজন করে পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেবেন।
৩) দুটি বেঞ্চের মধ্যে নূন্যতম দূরত্ব বিধি ৬ফুট রাখতে হবে।
৪) মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে হবে ছাত্র-ছাত্রীদের। এক্ষেত্রে পরীক্ষাকেন্দ্রের তরফে কোন মাস্ক দেওয়া হবে না বলেই পর্ষদ সূত্রের খবর।
ইতিমধ্যেই ছাত্রছাত্রীরা এডমিট কার্ড ডাউনলোড করতে শুরু করেছেন। পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে বাড়ির কাছাকাছি যাতে পরীক্ষাকেন্দ্র দেওয়া যায় সেই বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একেকটি জেলার ছাত্র-ছাত্রীদের যাতে অন্য জেলায় গিয়ে পরীক্ষা দিতে না হয় সেই বিষয়ে নজর রাখা হয়েছে।
advertisement
অন্যদিকে গত সোমবারই মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রাথমিকের টেট নিয়ে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেন। ভিডিও কনফারেন্স করে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে প্রাথমিকের টিচার এলিজিবিলিটি টেস্ট নিয়ে কোনওরকম অভিযোগ না ওঠে। পরিবহণ ব্যবস্থা যাতে রবিবার সচল রাখা হয় সেই বিষয়েও জেলাশাসক দেখতে বলা হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা যাতে সময়মতো পরীক্ষা কেন্দ্র পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন সে বিষয়েও নজর রাখতে বলা হয়েছে জেলাশাসকদের। পরীক্ষার সময় সীমা কি হবে সে বিষয়ে বৃহস্পতিবারই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত পর্ষদ জানিয়ে দেবে বলেই পর্ষদ সূত্রের খবর। সব মিলিয়ে বিধানসভা নির্বাচনের আগেই সব থেকে বড় পরীক্ষা হওয়ার প্রাথমিক টেট নিয়ে বাড়তি সতর্কতা রাজ্য প্রশাসনের।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়