ঘটনার সময় হোটেলে ৫০ জনের বেশি আবাসিক উপস্থিত ছিলেন। তড়িঘড়ি হোটেল কর্মীরা সবাইকে নিরাপদে বের করে আনেন। প্রথমে দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে, পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও ইঞ্জিন ডাকা হয়। ভোর তিনটে নাগাদ আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে।
আরও পড়ুন: পাল্টে যাচ্ছে শান্তিনিকেতনের চেনা ছবি! ভেঙে দেওয়া হচ্ছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ি, কী কারণে জানেন?
advertisement
প্রাথমিক অনুমান, হোটেলের একটি এসি মেশিনে শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ব্যবহারের চাপ বা যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবই এই ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।
তবে ফের প্রশ্ন উঠছে শহরের হোটেলগুলির অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে। কীভাবে এত বড় হোটেলে আগুনের সময় নিজের ব্যবস্থায় আগুন নেভানো গেল না, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। হোটেলের ফায়ার লাইসেন্স, নিয়মমাফিক অডিট হয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখছে দমকল বিভাগ।
ঋতুরাজ হোটেলের দুর্ঘটনার জেরে 14 জন আবাসিকের মৃত্যুর ঘটনার পর প্রশাসনের একাধিক ঘোষণা সত্ত্বেও ফের এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড আবারো উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হোটেল কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার অভাবই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে।
শহরে আবারও হোটেলে অগ্নিকাণ্ড। বড়বাজারের ঘটনার ঠিক এক মাসের মাথায় এবার দক্ষিণ কলকাতার শরৎ বোস রোডে আগুন। রবিবার গভীর রাতে ৪৪এ শরৎ বোস রোডের একটি পাঁচতলা হোটেলের কনফারেন্স রুমে আগুন লাগে। রাত প্রায় ১টা নাগাদ আগুন লাগে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে অনান্য ফ্লোরেও।
ঘটনার সময় হোটেলে ৫০ জনের বেশি আবাসিক উপস্থিত ছিলেন। তড়িঘড়ি হোটেল কর্মীরা সবাইকে নিরাপদে বের করে আনেন। প্রথমে দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে, পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও ইঞ্জিন ডাকা হয়। ভোর তিনটে নাগাদ আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে।
প্রাথমিক অনুমান, হোটেলের একটি এসি মেশিনে শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ব্যবহারের চাপ বা যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবই এই ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।
তবে ফের প্রশ্ন উঠছে শহরের হোটেলগুলির অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে। কীভাবে এত বড় হোটেলে আগুনের সময় নিজের ব্যবস্থায় আগুন নেভানো গেল না, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। হোটেলের ফায়ার লাইসেন্স, নিয়মমাফিক অডিট হয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখছে দমকল বিভাগ।
ঋতুরাজ হোটেলের দুর্ঘটনার জেরে 14 জন আবাসিকের মৃত্যুর ঘটনার পর প্রশাসনের একাধিক ঘোষণা সত্ত্বেও ফের এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড আবারো উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হোটেল কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার অভাবই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে।