আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা। সবদিকে চলছে যুদ্ধকালীন তৎপরতা। কারণ যুব বিশ্বকাপের বল পড়তে আর একবছরও বাকি নেই। ইতিমধ্যেই ভারতে হাজির হয়েছেন ফিফার প্রতিনিধিরা। একে একে ছাড়পত্র পেয়েছে কোচি থেকে গুয়াহাটি। তাই আলাদা আগ্রহ তৈরি হয়েছে যুবভারতীকে কেন্দ্র করে।
এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ এই স্টেডিয়ামেই পরের বছর শুরু হতে পারে যুব বিশ্বকাপ। তাই কেমন আছে ক্রীড়াঙ্গন, সেই খোঁজ নিতেই হাজির হয়েছিল ইটিভি নইুজ বাংলাও। বাইরে থেকে মোড়কে তেমন কোনও বদল নেই। কিন্তু ভিতরে ঢুকলে চমকে যেতে হয়।
advertisement
দ্বিতীয় ইন্ডিয়ান সুপার লিগে শেষ ম্যাচ হয়েছিল এই মাঠে। তখনই বেশ কয়েকটি ব্লক বন্ধ করা হয়েছিল সংস্কারের জন্য। তারপর থেকে নিঃশব্দে চলছে মেক-ওভার। নতুন ঘাস বসিয়ে চলছে পরিচর্যা। সিমেন্টের চাঙড় খসিয়ে বাকেট চেয়ার বসিয়ে তৈরি হচ্ছে গ্যালারি। মঙ্গলবার সকাল ন’টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মাঠ ঘুরবেন ফিফার প্রতিনিধিরা। ফুটবল ফেডারেশনের কর্তা মিলিয়ে দলে থাকবেন মোট ২৩ জন। তাঁরা আসার আগে অবশ্য মোটের উপর পঞ্চাশ শতাংশ তৈরি যুবভারতী। ভিভিআইপি লাউঞ্জ থেকে ড্রেসিং রুমের কাজ এখনও বাকি। কর্তাদের দাবি, সময়ের আগেই সব শেষ হয়ে যাবে। সবমিলিয়ে, মঙ্গলবারের বারবেলায় ভাগ্য পরীক্ষা যুবভারতীর।