নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চতুর্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মীকে এই পদে নিয়োগ করা যাবে না। কোনও চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা যাবে না। স্থায়ী সরকারি কর্মীদের না পাওয়া গেলে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, চুক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত শিক্ষক বা কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসের কর্মীদের এই দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।
advertisement
সেক্ষেত্রে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের থেকে স্থায়ী কর্মী পাওয়া যাচ্ছে না এই শংসাপত্র নিতে হবে ইলেক্ট্রোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারদের। কারণ ই.আর.ও-রা বুথ লেভেল অফিসারদের নিয়োগ করে। বুথ লেভেল অফিসারদের বিরুদ্ধে ভোটার তালিকা নাম তোলা বা বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে একাধিক অভিযোগ কমিশনের কাছে জমা পড়ছে।
ইতিমধ্যেই তদন্তে অধিকাংশ অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া গিয়েছে। মৃত ভোটার ও ভুয়ো ভোটারের নাম বাদ দেওয়ার জন্য বুথ লেভেল অফিসারদের কাছে আবেদন জমা করলেও তার কার্যকর হয়নি বলেও অভিযোগ জমা পড়েছে।
তার জেরেই এই কড়াকড়ি বলেই মনে করা হচ্ছে। এই নির্দেশে প্রেক্ষিতে কী পদক্ষেপ হল ২০ জুনের মধ্যে তার অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পাঠাতে হবে। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ জেলায় জেলায় পাঠাল রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর।