এই প্রেক্ষিতে নজরে বাকিবুর রহমানের কোম্পানিতে কর্মরত আত্মীয়রা। মনে করা হচ্ছে তাদের নামেই বেনামী সম্পত্তি কেনা হয়েছিল। এই নিয়েই বাকিবুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে নিয়মিত।
আরও পড়ুন: জ্যোতিপ্রিয়র আয়ের উৎস কী? বাকিবুর-‘কানেকশনে’ চাঞ্চল্যকর দাবি ইডির
ইতিমধ্যেই বাকিবুর রহমান ঘনিষ্ঠ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বেনামী সম্পত্তির হদিশ পাওয়ার জন্য। বাকিবুর রহমানের কোম্পানির দেখভালের দায়িত্বে থাকা কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। আরও কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে মূলত বেনামী সম্পত্তির হদিশ পেতেই। এর আগে যে ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ মিলেছিল, সেগুলো প্রত্যেকটি রেজিস্টার সম্পত্তি ছিল। সেই তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়েই ইডি মনে করছে প্রচুর পরিমাণে বেনামী সম্পত্তি কেনা হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন: এক নাম থেকেই যাবতীয় ‘সূত্র’, জ্যোতিপ্রিয়র বাড়িতে কেন হানা ইডির? তোলপাড় বাংলা
সেই সূত্রেই রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডির একযোগে দশের বেশি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চলছে। বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেকের বাড়ি এবং তাঁর আপ্ত সহায়ক অমিত দের বাড়ি সহ আরও বেশ কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চলছে। ইডি সূত্রে দাবি, রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে গ্রেফতার বাকিবুর রহমানের বাড়িতে তল্লাশি করে প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ নথি পায় ইডি। এছাড়া বাকিবুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরেই বেশ কিছু তথ্য পায় প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে। তারপরই আজকের অভিযান বলে দাবি ইডির।