আজ, কৌস্তুভ ও শিবাজির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেকটোরেট (ইডি)-ও। তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কোথায় কোথায় কৌস্তুভ ও শিবাজির সম্পত্তি রয়েছে, তার তালিকা বানানোর কাজও শুরু করেছে ইডি।
অনেকদিন ধরেই সিবিআই-এর নজরে ছিলেন কলকাতার 'আরপি ইনফো সিস্টেম'-এর এই দুই অধিকর্তা। এইমাসের গোড়ার দিকে, কানাড়া ব্যাঙ্ক সহ বেশ কিছু বেসরকারি ব্যঙ্ক সিবিআই-এর তদন্তে হাত মেলান। অভিযোগ দায়ের হয়, শিবাজি পাঁজা ও আরপি ইনফো সিস্টেম-এর আরও তিন অধিকর্তা- কৌস্তুভ রায়, বিনয় বাফনা ও দেবনাথ রায়ের নামে। তাঁরা নকল সরকারি তহবিল ও দেনাদারদের নকল বিবৃতি দেখিয়ে ব্যাঙ্কগুলির থেকে ৫১৫ কোটি টাকা লোন নিয়ে ডিফল্টার হয়ে যান। শুদ মিলিয়ে এখন সেই টাকার অঙ্ক আরও বেশি।
advertisement
কানাড়া ব্যাঙ্কের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধেও ওঠে অভিযোগ । তাঁরা কোনও কিছু বন্ধক না রেখেই এঁদের লোন পেতে সাহায্য করেছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধেও কড়া তদন্ত হবে বলে জানিয়েছিল সিবিআই। সিবিআইএর মুখপাত্র সেইসময় জানান, ''এফআইআর করা হয়েছে। খুব শীঘ্রই দোষীদের গ্রেফতার করা হবে।"