দুবাইয়ের 'বুর্জ খলিফা'র(Burj Khalifa) আদলে সেজে উঠেছে শ্রীভূমির মণ্ডপ(Sreebhumi)। প্রতি বছরই সুজিত বসু পরিচালিত এই পুজো নজর কাড়ে। তবে এবারে গোটা শহরের সব পুজোকে পিছনে ফেলে একাই এগিয়ে চলেছে বুর্জ খলিফা।
চতুর্থী থেকেই শ্রীভূমিতে(Sreebhumi) মানুষের ভিড় উপচে পড়ছে। ষষ্ঠী, সপ্তমীর থেকেও বেশি ভিড় চোখে পড়ল অষ্টমীতে(Burj Khalifa)। এ বছর আগে থেকেই আলিপুর হাওয়া দফতর জানিয়েছিল যে পুজোয় বৃষ্টি হতে পারে। যদিও অষ্টমীর সন্ধে পর্যন্ত বৃষ্টির দেখা মেলেনি। কিন্তু মানুষ রিস্ক নিতে চায়নি। চোখের সামনে বুর্জ খলিফা না দেখলেই যে নয়।
advertisement
তাই একেবারে প্রথম দিন থেকে সকলে ছুটেছেন বুর্জ খলিফায়। এ প্রসঙ্গে সুজিত বসু জানান, "প্রতি বছরই আমাদের পুজোর একটা আলাদা আকর্ষণ থাকে মানুষের কাছে। তবে এবারে সব ভিড়টাই শ্রীভূমিতে হচ্ছে। সকলেই এবার শুধু শ্রীভূমির ঠাকুর দেখতে চাইছেন। আজ অষ্টমীতেও(Burj Khalifa) ঠাসা ভিড়। এখনও দু'দিন বাকি আছে।"
তিনি আরও জানান, "মানুষকে বলবো, তাড়াহুড়ো করবেন না, সতর্কতা মেনে, কোভিড নিয়ম মেনে ধীরে ধীরে ঠাকুর দেখুন(Sreebhumi)। এবং সকলে আনন্দে পুজো কাটান।" যদিও ইতিমধ্যে শ্রীভূমির লেজার লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ক্লাব কতৃপক্ষের তরফে। নিজেরাই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন(Burj Khalifa)। তবে মণ্ডপের বাকি আলোকসজ্জা একই রয়েছে।
বিকেল পাঁচটাতেই শ্রীভূমি যেন জন সমুদ্র হয়ে উঠেছিল। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ভিড়। সকলে ছুটছেন বুর্জ খলিফায়(Burj Khalifa)। চোখের সামনে দুবাই। না গেলে কি আর হয়! তবে এই জনস্রোত কিন্তু ভয়ও ধরাচ্ছে মনে। কারণ করোনা এখনও কিন্তু চলে যায়নি। তবে বুর্জ খলিফা দেখতে মানুষের যে উত্তেজনা চোখে পড়ছে, তা কিন্তু সত্যিই চিন্তার(Sreebhumi)।