এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, ''প্রত্যাশা আছেই। তবে যা হওয়ার ছিল তা হবে না। ভোট লুঠ হয়েছে, নির্বাচন বাতিলের দাবি উঠেছে। এই ধরনের ভয়ের পরিবেশের মধ্যে যা ফল হওয়া উচিত ছিল, তা হবে না। আগামী ৫ তারিখ রাজ্য কমিটির নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হবে। ভোট নিয়েও সেখানেও আলোচনা হবে।'' প্রসঙ্গত, বিজেপির রাজ্য কমিটি নিয়ে দলের অন্দরেই বিরোধিতা মাথাচাড়া দিয়েছে। ফলে সেই রাজ্য কমিটি নিয়ে আলোচনা হলে যে বিরুদ্ধ মতও উঠে আসবে, তা বলাই বাহুল্য।
advertisement
আরও পড়ুন: ছেলেকে দেখতে পেলেন না শেষ বারের মতো, কর্ণাটকের নবীনের মা বাবা পাথর শোকে
অন্যান্য পুরসভা তো বটেই, কাঁথি নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, ''গণনা হবে, বোর্ড তৈরি হবে, তার পরে মামলার কোন মানে নেই। রাজ্য নির্বাচন সব সময় রাজ্য সরকারের কথাতেই চলে।''
আরও পড়ুন: লক্ষ্য বিনিয়োগ, উত্তরবঙ্গের পর এবার কলকাতা, ফের শিল্প বৈঠক নবান্নে
উল্লেখ্য, রবিবার রাজ্যের ১০৮ পুরসভার নির্বাচনে বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে প্রবল হিংসার ছবি দেখা গিয়েছে। বহু জায়গাতেই ইভিএম ভাঙচুর থেকে শুরু করে প্রার্থীদের মারপিঠের ছবি উঠে এসেছে। বিরোধীরা বেনিয়মের অভিযোগে সরব হয়। এরপর নির্বাচন মিটতেই সোমবার রাজ্যজুড়ে ১২ ঘণ্টা বনধের ডাক দেয় বিজেপি। কিন্তু সেই বনধে তেমন সাড়া ফেলেনি। এদিকে, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাসকে ডেকে পাঠান। তারপরই ২ টি কেন্দ্রে পুর্ননির্বাচনের ঘোষণা করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।