অভিযোগ, ডেঙ্গি মশার লার্ভা জন্মানোর উপযুক্ত যে যে জায়গা প্রয়োজন, সেগুলি প্রত্যেকটি রয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে। ডাবের খোলা থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বোতল, প্লাস্টিকের গ্লাস, প্লাস্টিকের আইসক্রিমের কাপ সমস্ত কিছু যত্রতত্র পড়ে রয়েছে। কোথাও সেগুলোতে জল জমেও রয়েছে। আর সেই জলে ডেঙ্গি ও ম্যালেরিয়ার লার্ভা জন্মাচ্ছে।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কর্মী ইউনিয়নের নেতা দীনেশ সিং জানান, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই সচেতন না হলে মশাবাহিত রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে যা যা পড়ে রয়েছে, সেগুলোর জন্য দায়ি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসা ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষা কর্মীরা।’
advertisement
ইতিমধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক পড়ুয়া ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে তিনজন যাদবপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। শহর কলকাতার পাশাপাশি গ্রাম ও শহরতলিতে ডেঙ্গি থাবা বসিয়েছে। ১৭ তারিখ পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে ৩৮৭০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে পরিস্থিতি যে ভয়ঙ্কর সে কথা বলাই বাহুল্য।