আদালতের নির্দেশে, শহিদ মিনারে আন্দোলনরত যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের সরকারি কর্মচারীদের তরফে ৫ জন থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার সেই সংখ্যা বাড়িয়ে ৬ করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। রাজ্যের সমস্ত কর্মী সংগঠনই হাজির থাকতে পারেন শুক্রবারের বৈঠকে। আদালতে এদিন জানালেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: স্ট্র্যাটেজিতে বদল! মাও কায়দায় কষছে হামলার ছক কষছে জম্মু-কাশ্মীরের জঙ্গিরা
advertisement
শুক্রবার রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল আদালতে জানান যে, আরও বেশ কয়েকটি সংগঠন আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছে। যাঁরা আসতে চান সবাইকে স্বাগত। কিন্তু একটি সংগঠনের তরফে একজনই থাকতে পারবে। রাজ্যের এমন আবেদনে মৌখিক সম্মতিও দেয় আদালত।
রাজ্যের এজি আরও জানান, আদালতের নির্দেশ মেনে জনস্বার্থ মামলায় অন্তর্ভুক্ত যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের প্রতিনিধিদের ডাকা হয়েছে বৈঠক। তবে আলোচনার দরজা আরও প্রসারিত করতে সব কর্মী সংগঠনকে শামিল করার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য।
ডিএ জট কাটবে কি না, তা সময় বলবে। তবে যুযুধান দুই পক্ষকে আলোচনার টেবিলে বসিয়ে সমাধান সূত্র খোঁজার চেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন জনস্বার্থ মামলাকারী আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার। ডিএ আন্দোলনকে ঘিরে ইতিমধ্যেই ২ বার কর্মবিরতি সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা। বকেয়া ডিএ নিয়ে মামলা বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন।
ডিএ মামলায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মন্তব্য ছিল, ‘‘অন্য রাজ্য ডবল ডিজিটের ডিএ দিচ্ছে তাদের কর্মীদের।’’ তবে কি, ডবল ডিজিটেই লুকিয়ে ডিএ সমস্যার সমাধান সূত্র? উত্তর দেবে সময়।
