গড়িয়াহাট বাজারে গিয়ে দেখা গেল ভেটকি, পার্শ্বে,ট্যাংরা তোপসের মতো মাছগুলির দাম বেড়েছে অনেকটা। কেজি প্রতি ১০০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে কাতলা মাছ কিনতে। একই রকম ছবি গড়িহাট বাজারেও। সেখানে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সবজি আনাজের দামও।
কেজি প্রতি ৩০ টাকা দিয়ে কিনে আসা পটল কিনতে হচ্ছে ৪০ টাকায়। দাম বেড়েছে টম্যাটো, ঢ্যাঁড়সেরও। বেগুন , ঝিঙে, উচ্ছের ক্ষেত্রেও এক কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে।
advertisement
মাছ ও সবজি বিক্রেতাদের মতে যোগানের অভাব ইয়াসের কারণে। আর অনেক পাইকারি বিক্রেতারা বিচ্ছিন্ন হয়ে যোগান দিতে পারছেন না। আর যারা জোগান দিচ্ছেন তাঁরাও বেশি দাম নিচ্ছেন আগের তুলনায় কেননা অনেক ঝুঁকির মধ্যে আসতে হচ্ছে। তাছাড়া বাজারের সময়ও কমে গিয়েছে। মাছ ও সবজিওয়ালার চাইছেন যত দ্রুত সম্ভব ক্রয়ের টাকাটা তুলে লাভের অঙ্ক বুঝে বাড়ির পথে রওনা দিতে। না হলেই থাকছে পুলিশি ধড়পাকড়ের ভয়। এই সবেরই বোঝা টানতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। সাধারণ সবজি মাছ কিনতেও হাত পুড়ছে। তবে উল্টোদিকটাও আছে। ক্ষেতে জল উঠে যাওয়ায় অনেকেই ক্ষেতে চাষ করা চিংড়ি বাজারে বিক্রি করে দাম বুঝে নিতে চাইছেন। ফলে শুধু চিংড়ির দামটাই সামান্য কম।
