কেন পড়ুয়াদের মারধর করা হয়েছে? তা নিয়ে কারমাইকাল হোস্টেলের সুপারের থেকে রিপোর্ট নেবেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। প্রয়োজনে পুলিশের কাছে পৃথকভাবে অভিযোগ ও জানাতে পারে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিকেলের বৈঠক থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। রেজিস্টার এর নেতৃত্বে এই বৈঠক হবে আজ বিকেলে কলেজ স্ট্রিট ক্যাম্পাসে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর।
আরও পড়ুন: ওইটুকু দেশ..এত সাহস! ভারত-চিনের মাঝে, নাক গলাচ্ছে নেপাল…বলছে নাকি কালাপানি, লিপুলেখ ওদের!
advertisement
ইতিমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিদের তরফে এই ঘটনা নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, বুধবার রাতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কারমাইকেল হোস্টেলের একজন ছাত্র শিয়ালদহ ব্রিজের নীচের একটি মোবাইল সরঞ্জামের দোকান থেকে মোবাইল সরঞ্জাম কিনতে গিয়েছিল। সেই সময় সেখানে জিনিসটি কেনার সময় দর কষাকষি করতে করতে দোকানিদের সঙ্গে বচসা হয় ওই ছাত্রের।
আরও পড়ুন: মেট্রো পথে জুড়ছে হাওড়া-শিয়ালদহ, মেট্রো চেপে এই দুই রেল স্টেশনে যেতে কত সময় লাগবে?!
অভিযোগ, বিক্রেতা ছিলেন হিন্দিভাষী এবং ওই পড়ুয়াকে গালিগালাজ করে বাংলা ভাষা বলে বলে তাঁর উপরে ‘বাংলাদেশি’ বলে চড়াও হয়। এরপর ওই পড়ুয়া হোস্টেলে এসে নিজের সহপাঠীদের নিয়ে আবারও ওই দোকানে গেলে আশেপাশের ব্যবসায়ীরাও তাতে যোগ দেন বলে অভিযোগ৷
অভিযোগ, ওই এলাকার ব্যবসায়ীদের একাংশ ছাত্রদের বেধড়ক মারধর করে। জখম হন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন ছাত্র৷ অভিযুক্তদের কাছে ধারাল অস্ত্র এবং আগ্নেয়াস্ত্র ছিল বলে অভিযোগ পড়ুয়াদের।