আলোচনায় দিঘার পরিস্তিতি দেখতে চান মুখ্যমন্ত্রী। স্যাটেলাইট ছবি দেখে উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “দিঘাটা বুঝতে পারছি, ওখান দিয়ে আমরা হাঁটি। দিঘাতে ঢেউ আছে। ওখানে অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে।” বাগদা, বনগাঁর বৃষ্টি নিয়েও খোঁজ নেন মুখ্যমন্ত্রী। খোঁজ নেন বাঁকুড়া,বীরভূম, পূর্ব মেদিনীপুর এই সব দিকের পরিস্থিতি নিয়েও। এরপরে হঠাৎই ফের ঝাড়খণ্ড নিয়ে জানতে চান মমতা। তাঁর মন্তব্য, “আমাকে দেখতে হবে তো ওরা জল ছাড়ে নাকি। ওইখানে বৃষ্টি হলে আমি ভয় পাই যাতে ম্যান মেইড বন্যা না হয়। ওরা জলাধারগুলো পরিষ্কারই করে না। সাগরের দিকে দেখা যাবে? দক্ষিণ ২৪ পরগনার দিকে?”
advertisement
প্রশাসনিক কর্তাদের এরপরেই একাধিক নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বলেন, “রাত থেকে কাল দুপুর পর্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। ল্যান্ডফল হতে আরো দেরি আছে। আগামিকাল দুপুরের মধ্যে অনেকটা ক্লিয়ার হয়ে যাবে তাহলে। সকালে যারা কাজে বেরোয় সেক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। রাজীব তুমি ভবানী ভবন চলে যাও। অন্তরা তুমি বেরিয়ে যাও। রাস্তাগুলো ঠিক করতে হবে তো।”