এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বললেন, ‘আমরা আগেই বলেছিলাম, হোম ডেলিভারির মতো ইমার্জেন্সি পরিষেবা বন্ধ না করতে। অনেক বৃদ্ধ মানুষ হোম ডেলিভারির ওপর নির্ভর করেন। এবার যেহেতু একমাসের বেশি সময় সাধারণ মানু্ষ ঘরে বন্দি হয়ে আছেন। তাঁদের কিছু জিনিস দরকার পড়তেই পারে, যেমন কোনও ইলেকট্রনিক জিনিস কারওর দরকার পড়তেই পারে। সেই জন্য জরুরি নয় এমন জিনিসের হোম ডেলিভারিতেও এবার থেকে ছাড় দেওয়া হল। ফলে অনলাইনে যদি কেউ কিছু কিনতে চান, তাহলে কিনতে পারেন। এমনকী হতে পারে কেউ ফোনে দোকান থেকে কিছু আনতে চাইলেন, সেটা ফোন করে বললে আপনি বাড়িতে সেই জিনিস আনতে পারেন। সেটায় সুবিধা হবে।’
advertisement
এদিন কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বরাদ্দ নিয়েও মুখ্যমন্ত্রী মুখ খুললেন। তিনি বললেন, জিডিপির ১ শতাংশের বেশি স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করা হচ্ছে না। যেখানে অন্যদেশ এত খরচ করছে, সেখানে ভারত কেন খরচ করছে না। পার্লামেন্টের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য খরচ না করে কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় বৃদ্ধি করা।