সিবিআই সূত্রে খবর, কিছু দিন ধরে তিনি অসুস্থ বোধ করছিলেন। এরপরই তিনি টেস্ট করান। টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। এরপরই তিনি আপাতত হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই চলছে ট্রিটমেন্ট। গলায় কাঁশি, সামান্য জ্বর ছিল তাঁর। আপাতত তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।করোনার তৃতীয় ঢেউতে রোজ আক্রান্ত হচ্ছেন পুলিশকর্মী থেকে অফিসার সকলেই। কলকাতা পুলিশের থানা থেকে শুরু করে লালবাজারের অফিসাররা একের পর এক আক্রান্ত। ফলে থানা চালানোও সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তেমনি নিজাম প্যালেস ও সিজিও কমপ্লেক্সে একের পর এক অফিসার করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। পঞ্চাশ শতাংশ কর্মী নিয়ে আপাতত কাজ চলছে।
advertisement
আরও পড়ুন: গোটা এলাকাকে চিনিয়েছিলেন রিসোলিং টায়ারের কাজ, কাশেম আলির প্রয়াণে স্তব্ধ সিউড়ি
প্রতিটি অফিসকে স্যানিটাইজেশন করা হচ্ছে। কিন্তু করোনা তৃতীয় ঢেউ থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছেন না। ঝড়ের গতিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও এখনও মার্কেট, বাজারে সেই অসচেতনতার ছবি বারবার ধরা পড়ছে। কারও মুখের মাস্ক গলায় ঝুলছে, কারও বা থুতনিতে। বারবার পুলিশ প্রশাসন থেকে সতর্ক করলেও সাধারণ মানুষ কান দিচ্ছেন না।
আরও পড়ুন: তৃণমূলে 'মন কি বাত' শুনতে পাচ্ছেন দিলীপ ঘোষ! হঠাৎ কী ঘটল?
পুলিশের তরফে মাইকিং, মাস্ক নিয়ে সচেতনতার প্রচার করা হলেও সাধারণ মানুষের হুঁশ নেই। পুলিশকর্মীদের রাস্তায় বেরিয়ে কাজ করতে হয় তার ফলে রোজ রোজ করোনা আক্রান্ত পুলিশ কর্মীদের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। লালবাজারেরও একই অবস্থা। সিবিআই সূত্রে খবর, করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন অফিসার থেকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অধিকারিকরা। ডিআইজি সিবিআই অখিলেশ কুমার সিং আপাতত হোম আইসোলেশন রয়েছেন। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।