সিআইডি সূত্রে খবর, মহেন্দ্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অসমের পাঁচ জন ব্যবসায়ী নাম জানা গিয়েছে। এই ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক পরিচয় ও যোগসূত্র রয়েছে। মহেন্দ্রকে ওই ব্যবসায়ীরা টাকা পাঠাতেন মাঝেমধ্যেই। কিন্তু কেন টাকা পাঠাতেন? ব্যবসার জন্য? নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? প্রশ্ন উঠছে৷
সিআইডি দাবি, এর পিছনে বড়সড় হাওয়ালা চক্র জড়িত। টাকা একাধিক হাত বদলে আসত৷ এর জাল কতদূর বিস্তৃত জানতে চায় সিআইডি।শুক্রবার সকাল ১০টা ১২ মিনিট নাগাদ ভবানী ভবনে আসেন মহেন্দ্র ও তাঁর অফিসের স্টাফ। দীর্ঘক্ষণ চলে জিজ্ঞাসাবাদ। মহেন্দ্রর থেকে ইতিমধ্যে অসমের তিনটি ফোন নম্বর মিলেছে। তদন্তকারীদের দাবি, এর আগেও মহেন্দ্রর অফিস থেকে টাকার ব্যাগ গিয়েছে বিধায়কদের কাছে। কেন বারবার মহেন্দ্রর অফিসকেই বেছে নেওয়া হয়েছিল? মহেন্দ্র অফিসে যার টাকার ব্যাগ রেখে গেল সে কি মহেন্দ্রের পূর্ব পরিচত? না হলে অফিসে এসে ব্যাগ রেখে গেল কী করে? টাকার উৎস কী? সব দিক খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। তবে সিআইডি দাবি, মহেন্দ্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মিলতে পারে আরও অনেক নয়া তথ্য।
advertisement
ঝাড়খণ্ড কাণ্ডে আটক ব্যবসায়ী মহেন্দ্র আগরওয়াল। সূত্রের খবর, বুধবার ইএম বাইপাসের ধারে তাঁর বাড়ির সামনে থেকেই তাঁকে আটক করা হয়েছে। এই ব্যবসায়ীর টাকাই ওই তিন বিধায়ককে দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি সিআইডির।