পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, আরজি কর কাণ্ডের পরে অপসারিত করা হয় টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, প্রমান লোপাট, এফআইআর করায় বিলম্বের অভিযোগ রয়েছে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগে অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয় শনিবার। এ দিন শুধু অভিজিৎ মণ্ডল নয়, গ্রেফতার করা হয় আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকেও।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ‘মিটিং না করো ভিতরে এসো, চা খেয়ে যাও’, বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর বেনজির আতিথেয়তা, বরফ গলল?
প্রসঙ্গত, ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতাল থেকে উদ্ধার হয় তরুণী চিকিৎসকের দেহ৷ এই ঘটনার তদন্তে নেমে পরের দিনই গ্রেফতার করা হয় সঞ্জয় রায় নামে একজন সিভিক ভলেন্টিয়ারকে৷ এরপর এই মামলার তদন্তভার হাতে নেয় সিবিআই। সন্দীপ ঘোষকে একটানা প্রায় ১৪ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই৷ তাঁর পলিগ্রাফ টেস্টও করা হয়৷ এরপর আরজি কর হাসপাতালে দুর্নীতির তদন্তে সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই৷ এবার মূল মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হল৷