প্রসঙ্গত, উচ্চ প্রাথমিকে শূন্য়পদে নিয়োগের জন্য় বিজ্ঞপ্তি জারি হয় ২০১৬ সালে। ২০১৭ সালে কর্মশিক্ষা শিক্ষক নিয়োগের বিষয়ে পরীক্ষা হয়। ২০১৮ সালে এই পরীক্ষার পার্সোনালিটি টেস্ট নেওয়া হয়। চলতি বছরের ১৪ ই অক্টোবর অতিরিক্ত শূন্য়পদে তৈরি করে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়। চলতি বছরের ৩ নভেম্বর স্কুল সার্ভিস কমিশন নোটিশ দিয়ে জানায় যে ১০ এবং ১১ নভেম্বর ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের কাউন্সেলিং হবে।
advertisement
আরও পড়ুন, চার বছরে অনুব্রত, সুকন্যাদের অ্যাকাউন্টে জমা প্রায় ১৭ কোটি! বিপুল টাকার উৎস কী, খুঁজছে সিবিআই
কিন্তু সেই তালিকায় নাম না থাকায় আদালতে মামলা করেছেন সোমা রায় নামে এক চাকরিপ্রার্থী। তাঁর অভিযোগ, তাঁর থেকে কম নম্বর পেয়েও চাকরি করছেন অনেকে। তাঁর দাবি, তিনি ৭২ নম্বর পেয়েও চাকরি পাননি। কিন্তু ৫৬ নম্বর পেয়েও চাকরি করেছেন আরও একজন। আদালতে নিজের করা আবেদনে সোমা রায় জানিয়েছেন, তাঁর থেকে কম নম্বর পেয়ে অন্তত ৬০ জন চাকরি করছেন।
আরও পড়ুন, গুজরাতে বিজেপি ক্ষমতায় ফিরলে মুখ্যমন্ত্রী কে? জানিয়ে দিলেন অমিত শাহ
পুরো বিষয়টি শুনে এদিন আদালত প্রশ্ন করে, 'কীভাবে তৈরি হয়েছে এই ওয়েটিং লিস্ট। কমিশন জানে তারা স্বচ্ছ নয়।' পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত কোনও প্রকার সিদ্ধান্ত নিতে নিষেধ করেছে আদালত। সম্ভবত আগামী দুই দিন পরে এই মামলার শুনানি হতে পারে। যদিও কমিশন জানিয়েছে আজ তাদের অফিস বন্ধ। ফলে নিয়োগ পত্র দেওয়ার প্রশ্নই নেই।