এ দিকে, হলুদ ট্যাক্সির রহস্য সামনে এসেছে। বৃহস্পতিবার যাদবপুর কাণ্ডে ট্যাক্সির খোঁজ পায় যাদবপুর থানা। ট্যাক্সি চালকের খোঁজ পেয়ে বয়ান রেকর্ড করে পুলিশ। অভিযুক্তদের শনাক্তকরণ করা হবে প্রত্যক্ষদর্শী ট্যাক্সি চালককে দিয়ে, প্রয়োজনে টিআই প্যারেড করানো হতে পারে। ট্যাক্সির কাছে নিয়ে গিয়ে ঠিক কীভাবে যাদবপুর কাণ্ডে মৃত ছাত্রকে তোলা হয়েছিল সেই বিষয়ে পুলিশ জানতে চায়।
advertisement
ট্যাক্সি চালক কী অবস্থায় দেখেছিলেন যাদবপুর কাণ্ডে মৃত ছাত্রকে? ট্যাক্সিতে কতজন ছিল? কে কোথায় বসেছিল? নিজেদের মধ্যে তারা কি নিয়ে কথা বলছিল, সেই সব বিষয়ে জানতে চায় পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, ট্যাক্সির ভিতরে রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা দরকার তদন্তের (scientific investigation) জন্য। ট্যাক্সি তদন্তে গুরুত্বপুর্ণ এভিডেন্স। মৃত ছাত্রের রক্তের নমুনার সঙ্গে ট্যাক্সিতে পাওয়ার রক্তের নমুনা মিলিয়ে দেখা হবে।
আরও পড়ুনঃ ‘১২:০৮ মিনিটে সুপার ফোন করেন’, কী জানান তিনি? ছাত্র মৃত্যু তদন্তে লালবাজারে মুখ খুললেন ডিন
ট্যাক্সি চালক নিউজ ১৮ বাংলায় এক্সক্লুসিভ জানান, “আমি যাদবপুরে ছিলাম। হস্টেল থেকে ছেলেরা ডাকে। একজন সামনে ও পিছনে কয়েকজন বসে ওই ছাত্রকে নিয়ে ট্যাক্সিতে ওঠে। ওই পড়ুয়ার পরনে গামছা ছিল, কোলের উপর শুইয়ে রাখা হয়েছিল।”