এদিনের এই দৌড়ে কলকাতার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন। সকাল থেকে শহরের রাস্তায় উৎসবের আবহ তৈরি হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রী, বিভিন্ন ক্রীড়াবিদ, সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিরাও। মন্ত্রী আরও বলেন, “নেশা সমাজকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেয়। যুবকদের কাছে আমার আবেদন, আপনারা নিজে নেশামুক্ত থাকুন এবং সমাজ থেকে নেশার প্রভাব দূর করতে এগিয়ে আসুন। আজকের দৌড় প্রমাণ করল, যুব সমাজ এগিয়ে আসতে চাইছে।”
advertisement
আরও পড়ুন: রেইনকোট পরে ২ জন ঢুকে এল জিমে, পরপর গুলি…খাস কলকাতার জিমে শ্যুটআউট! মহালয়ার দিনেই বড় কাণ্ড
সুকান্ত বলেছেন, এই ম্যারাথনের মূল উদ্দেশ্য নেশামুক্ত ভারত। আমাদের দেশে বিশ্বের অন্যতম যুব জনসংখ্যা রয়েছে এবং এই জনসংখ্যা যাতে আসক্তির কবলে না পড়ে, সেজন্য এই দৌড়ের আয়োজন করা হয়েছে। কলকাতার হাজার হাজার মানুষ এতে অংশ নিয়েছেন। আমি যুবকদের সমাজ থেকে আসক্তি নির্মূল করার আহ্বান জানাই। নেশা মুক্ত ভারতবর্ষ গড়ার সংকল্প নিয়ে উত্তর কলকাতায় বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দের পৈতৃক বাসভবন থেকে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মূর্তি পর্যন্ত নমো যুবা দৌড়ে অংশগ্রহণ করেন সুকান্ত। তাতে অংশ নেন রাহুল সিনহাও।
নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত সেবা পক্ষ পালন করে বিজেপি। তার একটি অংশ হিসেবে এই ‘অরাজনৈতিক’ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ির সামনে শুরু হয়ে শ্যামবাজারে নেতাজি মূর্তি পর্যন্ত যাবেন ম্যারাথনে অংশগ্রহণকারীরা। প্রধানমন্ত্রীর নামে এই ম্যারাথনে যোগ দিয়েছেন বিজেপির একাধিক বিধায়ক ও নেতারা।