একদিনে কমেছে মৃত্যুর হারও। রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৩২ জনের। ২৬ জুন পর্যন্ত রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ১৪,৯৩,১১৩-য়। এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনা অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ২২,০৯৯। রিপোর্ট থেকেই জানা যাচ্ছে এই মুহূর্তে রাজ্যে করোনা রোগীদের মধ্যে হাসপাতালে রয়েছেন ২,৭৯২ জন। হোম আইসোলেশনে রয়েছেন ১৮,৪৬৬ জন। সেফ হোমে রয়েছেন ৮৪১ জন।
advertisement
২৬ জুন রাজ্যে ৩,৮৩,৭৯৫ জন টিকা নিয়েছেন। প্রথম ডোজ নিয়েছেন ২,৯৫,৬৪১ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিলেন ৮৮, ১৫৪ জন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রাজ্য সরকারের কড়া তৎপরতা ও বিধিনিষেধের জন্যই করোনা পরিস্থিতি কিছুটা সামলানো গিয়েছে। এই মুহূর্তে রাজ্যে দার্জিলিং (১৭৯৯) ও কলকাতা (১৭৮২)-তে করোনা অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
পাশাপাশি সুস্থতার হার বাড়ায়ে কিছুটা নিশ্চিন্তে রয়েছে মানুষ। করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে ১ মাসেরও বেশি সময় ধরে রাজ্যে জারি রয়েছে কড়া নিষেধাজ্ঞা। বন্ধ রয়েছে সমস্ত গণপরিবহণ। তাতে সমস্যায় পড়তে হয়েছে সাধারণ মানুষকে। তাই কতদিনে স্বাভাবিক হবে পরিস্থিতি, সেই অপেক্ষায় রাজ্যবাসী। কিন্তু এই বিধিনিষেধে যে বেশ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে করোনা পরিস্থিতি তা অনেকেই মানছেন। চিকিৎসকরা এই মুহূর্তে টিকাকরণের পরিমাণ বাড়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন করোনার তৃতীয় ঢেউ সামলানোর।