প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষে ৫,০৪৯.৯৮ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় শেয়ারের মধ্যে মাত্র ২,৫২৪.৯৯ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। সেই জায়গায় রাজ্যের শেয়ারের ৪,৯৯০.৫২ কোটি টাকার মধ্যে ৪,১৫৭.৪৫ কোটি টাকা ইতিমধ্যে রাজ্য বরাদ্দ করে দিয়েছে বলে জানান এদিন রাজ্যের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রী। শীঘ্রই রাজ্য আরও ৪০০ কোটি টাকা দেবে বলেও সূত্রের খবর।
আরও পড়ুন: ‘ঠাই… ঠাই’! ঘরে ঘুমোচ্ছিল মালিক, গুলি করল পোষ্য কুকুর! তারপর? ভাবতে পারবেন না এমন কাণ্ড
advertisement
মঙ্গলবার বিধানসভায় প্রশ্ন উত্তর পর্বে বাড়ি বাড়ি জল নিয়ে উত্তর দিতে গিয়ে কেন্দ্রের কাছে এই ক্ষেত্রে রাজ্যের যে বিপুল অঙ্কের টাকা আটকে থাকা নিয়ে সরব হন পুলকবাবু। তিনি বলেন, ‘মনে রাখতে হবে যে জলই জীবন। সকলেরই জলের প্রয়োজন। আর মানুষকে জল দিতে যে টাকা দরকার, সেই টাকাও আটকে রেখেছে কেন্দ্র। সকলকে অনুরোধ করব এর বিরুদ্ধে রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে প্রতিবাদ করুন। আমরা কেউই জলের ক্ষেত্রে যেন রাজনীতি না করি। শুধু তাই নয়, আমি অনুরোধ করব কেউ যেন আবার চিঠি দিয়ে রাজ্যের টাকা আটকে দেওয়ার কথা না বলে।’
আরও পড়ুন: ওয়েটিং লিস্টে থাকা কত নম্বর পর্যন্ত টিকিট ‘কনফার্ম’ হয় জানেন? রয়েছে ‘নিয়ম’, জানলে অবাক হয়ে যাবেন!
এছাড়াও, প্যাম্পস্টেশনগুলিতে কর্মরত কর্মীদের নিয়ে প্রশ্ন করেন কুমারগ্রামের বিধায়ক মনোজ কুমার ওরাও। তাঁর প্রশ্নের উত্তরে, পুলকবাবু জানান এমন প্রায় ১৯,৫৫১ জন কর্মী আছেন। কোনও জায়গায় তাঁদের মেনে আটকে আছে এমন তথ্য ঠিক নয়। এগুলি পরিচালনার জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে দেওয়া হয় বিভিন্ন এজেন্সিকে। কোনও এজেন্সির বিরুদ্ধে মাইন না দেওয়ার অভিযোগ উঠল, তাকে ব্ল্যাকলিস্ট করা হবে বলেই এদিন বিধানসভায় জানিয়েছেন মন্ত্রী।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়