প্রসঙ্গত গতকাল সোমবার, রাজ্যের চার আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন ঘোষণা করেছে কেন্দ্র। অন্যদিকে বাকি আসনের মধ্যে তৃণমূলের টিকিটে জিতে যে সব শাসক দলের বিধায়করা দিল্লি যাচ্ছেন সাংসদ হয়ে সেই সিতাই, তালডাংরা, মেদিনীপুর, নৈহাটির বিধায়করা ইস্তফা দিয়েছেন।
advertisement
তাই তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি একসঙ্গেই ১০ আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন করে দেওয়া হোক। তৃণমূলের অধিকাংশই দারুণ মার্কস নিয়ে পরীক্ষায় পাশ করে গিয়েছেন। সংসদে বাংলার মানুষের হয়ে লড়তে গেলে বিধায়ক পদ ছাড়তে হবে। কেউ কেউ মনোনয়ন পত্র দেওয়ার সময়ই বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। কেউ কেউ ভোটে জেতার পর পদ ছাড়ছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম বাঁকুড়ার অরূপ চক্রবর্তী, মেদিনীপুরের জুন মালিয়া, কোচবিহারের জগদীশ বর্মা বসুনিয়া এবং নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিক।
পার্থ ভৌমিককে সেচমন্ত্রী করেছিলেন মমতা। তাঁর উপর ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়নের দায়িত্ব ছিল তাঁর উপর। আপাতত সেই দায়িত্ব সামলাবেন তিনিই। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা দরকার, রাজ্য বিধানসভায় ভোটে না জিতেও মন্ত্রী হতে পারেন। তবে আগামী ৬ মাসের মধ্যে তাঁকে উপনির্বাচনে জিতে আসতে হয়। সুতরাং আগামী ৬ মাস সময় রয়েছে পার্থর হাতে। এর মধ্যেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে পার্থ এবং দেবের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করবেন মমতা।
