১৫ই আগস্ট ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ সিবিআই এর তরফ থেকে ডিস্ট্রিক্ট কন্ট্রোলার অফ ফুড এন্ড সাপ্লাইকে ( বীরভূম) চিঠি দিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন জানতে চায়।সিবিআই এর কাছে আগে থেকেই খবর ছিল, তোলাবাজির টাকা এই রাইসমিলের মাধ্যমেই সাদা হচ্ছে।বেশির ভাগ রাইস মিলে মেয়ে সুকন্যার যোগ রয়েছে।আর একটি রাইস মিল শিব শম্ভুতে রয়েছে বোনের জামাই অমল কান্তি ঘোষের নামে।সিবিআই নিচের কয়েকটি প্রশ্ন জানতে চেয়েছিল :-
advertisement
১. ২০১৫-২০১৬ আর্থিক বছর থেকে আজ পর্যন্ত মোট কত ধান নেওয়া হয়েছিল ওই দুই রাইস মিলে।
২. রাজ্য সরকার ২০১৫-১৬ সালে ধান প্রক্রিয়রমেন্ট এ আজ অবধি মোট কত টাকা মিটিয়েছে দুটি রাইস মিলকে
৩. দুটি রাইস মিলকে কিভাবে টাকা মিটিয়েছিল খাদ্য দফতর? সেটা কত দিনে?
৪. সরকার রাইস মিলারকে যে টাকা মিটিয়েছিল তার TDS কতটা কাটা হয়েছিল?
৫. দুটি রাইস মিলে মালিকের সম্পূর্ণ নথি অতিশীঘ্রই জমা দিতে হবে সিবিআই এর কাছে। বর্তমান তাদের স্ট্যাটাস কি?
আরও পড়ুন: টাকার বদলে অবৈধভাবে সদ্যোজাতকে বিক্রির অভিযোগ হাসপাতালের বিরুদ্ধে!
এই সমস্ত বিষয়ে।এখনও পর্যন্ত বীরভূমের ডিস্ট্রিক্ট কন্ট্রোলার অফ ফুড এন্ড সাপ্লাই কোনো উত্তর দেয়নি সিবিআইকে। গরুর মামলা করতে গিয়ে রীতিমত ধান রহস্যে নেমে পড়েছে সিবিআই।খাদ্য দফতরে যে অনিয়ম হয়েছে।সেই অনিয়মের উত্তর এখনো অবধি পশ্চিম বঙ্গ খাদ্য দফতরের পক্ষ থেকে দেয়নি। তবে ভুয়ো বিল নিয়ে অনেক তথ্য সামনে আসছে।তদন্ত ঠিক মত এগোলে বিপদে পড়তে পারে জেলা খাদ্য দফতরের আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই রীতিমতো শোরগোল পড়ে গেছে জেলা খাদ্য অফিসে।
SHANKU SANTRA