লক্ষ্য এরাজ্যের মসনদ দখল। উন্নয়নের স্বপ্নেই রাজ্যে বিজেপি সরকার গড়ার বার্তা সর্বভারতীয় বিজেপি সভাপতির। উন্নয়নে অসহযোগিতা নিয়েও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন তিনি। এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে কী বললেন অমিত শাহ ? দেখে নিন এক নজরে-
‘অনেকদিন ধরেই বাংলার সফর নির্ধারিত’
‘মোদির নের্তৃত্বে বিজেপির স্বীকৃতি বেড়েছে’
‘দিল্লি পুরসভার ভোটের ফল তাই বলছে’
advertisement
‘দিল্লিবাসী স্পষ্ট জানান দিল দুর্নীতির রাজনীতি চলবে না’
‘দিল্লির মানুষকে আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি’
‘উত্তরবঙ্গে বুথ কর্মীদের সঙ্গে কথা হয়েছ’
‘বাংলার অবস্থা চিন্তাজনক’
‘বামেরা যাওয়ার পরও কোনও উন্ননয়ন হয়নি’
‘বাংলার উন্নয়নের হার মাত্র ৪ শতাংশ’
‘সারদা-নারদ সবমিলিয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত সরকার’
‘তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে কোনও জবাব নেই’
‘৬ বছরে অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে’
‘ঋণের বোঝা কমেনি বরং বেড়েছে’
‘কৃষিক্ষেত্রে পিছিয়ে বাংলা’
‘শ্রমিকদের অবস্থা খুব খারাপ’
‘তোষণনীতির পথে চলছে তৃণমূল’
‘নোট বদলের বিরোধিতা করেছে তৃণমূল’
‘জাল নোটের কারবারি তাতেও কমেনি’
‘অস্ত্র কারখানা,বোমা তৈরির কারখানা তৈরি হচ্ছে’
‘বাংলাদেশি চোরা কারবারিদের রুখতে অসফল’
‘দুর্গা পুজোর বিসর্জনেও কোর্টের অনুমতি নিতে হচ্ছে’
‘উন্নয়নের সব খাতে বাংলা কেন্দ্রের সাহায্য পাচ্ছে’
‘কিন্তু কেন্দ্রকে সাহায্য করছে না তৃণমূল সরকার’
‘বাংলার মানুষও বিজেপিকেই চায়’
‘বাংলার মানুষই বিজেপিকে আনবে’
‘২০১৯ সালেই তৃণমূল নির্মূল হবে’