১. রাজ্যের ফিসকাল ডেফিসিটের মাত্রা ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করুন (এফআরবিএম আইন অনুয়ায়ী ফিসক্যাল ডেফিসিটের এই মাত্রার ওপর একটি রাজ্যের বাজার থেকে লোন নেওয়ার মাত্রা নির্ধারিত হয়)
২. রাজ্যগুলির জিএসটি বাবদ প্রাপ্যের বকেয়া টাকা দিন।
৩. রাজ্য গুলিকে দেশের জিডিপি র ১ শতাংশের বদলে ৫ শতাংশ দিন।
৪. বিনামূল্যে টেস্ট, পরীক্ষা, আইসোলেশনের ব্যবস্থা করুন।
advertisement
৫. রাজ্য গুলিকে উন্নত মানের পিপিই কিট দিন।
৬. লে অফ রুখতে জরুরি বেতন ভর্তুকি দিন (ছাটাই রুখতে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলিকে বেতন বাবদ খরচ হওয়া টাকা ভর্তুকি দিক কেন্দ্র) ।
৭. খাদ্য শষ্যের বাফার স্টক তৈরী করুন।
৮. দিন মজুর দের জন্য পূর্ণ প্যাকেজ ঘোষনা করতে হবে
৯. দ্রুত ব্যবস্থা নিন, চালাকি করে নয়।
করোনা মোকাবিলায় মন চাঙ্গা রাখতে প্রথমে থালা বাজানোর নিদান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে করোনা যুদ্ধ অব্যাহত রাখতে ৫ এপ্রিল রাত ন'টায় মোমবাতি জ্বালানোর কথা বলেন। এই ঘোষণার পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদির সমালোচনায় ঝড় উঠলেও মুখ খোলেনি তৃণমূল কংগ্রেস। খোদ মুখ্যমন্ত্রীও প্রসংগ এড়িয়ে যান। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন "প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ওনার কথা কিন্তু করোনা মোকাবিলায় মমতা দেখানো পথই একমাত্র পথ", এর বাইরে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে সরাসরি বলেননি কেউই। শেষমেশ এই ভিডিও বার্তা।
SOURAV GUHA