একে গাড়ির ধোঁয়া, দোসর রাস্তার ধুলো। নাকে মুখে চাপা দিয়েও দূষণ থেকে রেহাই নেই। ই এম বাইপাসে মেট্রোর কাজ চলছে। যার জেরে বেহাল দশা রাস্তার। খানা-খন্দে ভরা রাস্তায় যাতায়াতে সমস্যা। তার উপর ধুলোর জেরে হাঁসফাঁস দশা। নেহাতই জোড়াতালি দিয়ে রাস্তা সারাই হওয়ায় সুরাহা মেলেনি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। ভিআইপি বাজার, রুবি মোড়, মুকুন্দপুর, অজয়নগর, পিয়ারলেসের রাস্তায় দুর্ভোগ । গাড়িচালক ও যাত্রীদের চরম হয়রানি।
advertisement
সকাল ১১টার সময় ভিক্টোরিয়ায় বাতাসে ধূলিকণা ছিল ১৭৬ এমজি, রবীন্দ্রভারতী চত্বরে ধূলিকণা ছিল ২২৮ এমজি, যাদবপুরে ছিল ১৮৭ এমজি।
সকাল ১১টার সময় ফোর্ট উইলিয়ামে ধূলিকণা ছিল ২১৯ এমজি, বিধাননগরে ছিল ৯৪ এমজি, বালিগঞ্জে ধূলিকণা ছিল ১৮৩ এমজি।
সকাল ১০টায় সময় ভিক্টোরিয়ায় বাতাসে ধূলিকণা ছিল ১৭২ এমজি, রবীন্দ্রভারতী চত্বরে বাতাসে ধূলিকণা ছিল ২২৬ এমজি, যাদবপুরে ছিল ১৮৭ এমজি।
সকাল ১০টায় সময় ফোর্ট উইলিয়ামে ছিল ২১৯ এমজি, বিধাননগরে ছিল ৯৪ এমজি, বালিগঞ্জে ছিল ১৮৩ এমজি।
সকাল ৯টার সময় ভিক্টোরিয়ায় বাতাসে ধূলিকণা ছিল ১৬৬ এমজি, রবীন্দ্রভারতীতে ছিল ২২৪ এমজি, যাদবপুরে ছিল ১৮২ এমজি।
সকাল ৯টার সময় ফোর্ট উইলিয়ামে ছিল ২১২ এমজি, বিধাননগরে ছিল ৯৫ এমজি আর বালিগঞ্জে ছিল ১৮৩ এমজি।
ছোট থেকেই দূষণে ঝাঝরা হচ্ছে ফুসফুস। নতুন প্রবণতা, মাত্রাছাড়া দূষণে অনেক শিশুর ফুসফুস পরিণত হতে পারছে না। রাজ্যের হাসপাতালগুলিতে শ্বাসকষ্ট নিয়ে শিশু ভরতির সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। বাড়ছে ক্যানসারের আশঙ্কাও। এতেই চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসকদের কপালে।