মমতা বন্দ্যোপাধ্য়য়ের ঘরের মাঠ ভবানীপুরে তৃণমূলের হয়ে লড়াই করছেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতায় অবতীর্ণ রুদ্রনীল ঘোষ। বালিগঞ্জ বিধানসভায় তৃণমূলের হয়ে লড়ছেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সুব্রত মুখোপাধ্যায়। সঙ্গে লড়াইয়ে রয়েছেন অপেক্ষাকৃত তরুণ বাম রাজনীতিবিদ ফুয়াদ হালিম। পাণ্ডবেশ্বরে প্রথমবার বিজেপির হয়ে ভাগ্য পরীক্ষা দেবেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। আসানসোল উত্তরে তৃণমূলে নবাগতা সায়নী ঘোষের ভাগ্য়পরীক্ষা আজ। জামুরিয়ায় লড়াইয়ে থাকছেন বাম প্রার্থী ঐশী ঘোষ।
advertisement
সপ্তম দফায় মোট ৫১ জন পর্যবেক্ষক রয়েছেন। এর মধ্যে সাধারণ পর্যবেক্ষক ২৬ জন। পুলিশ পর্যবেক্ষক ৬ জন এবং আয়-ব্যয় পর্যবেক্ষক ৯ জন।
সপ্তম তথা শেষের আগের দফায় কমিশন চায় নির্বাচন হোক যথাযথভাবে কোভিডবিধি মেনে। একই সঙ্গে কোনও রকম হিংসা এড়াতে তৎপর কমিশন কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনীতে মুড়ে ফেলছে ভোটগ্রহণ কেন্দ্র গুলি। সপ্তম দফার নির্বাচনে রাজ্যে মোট ৭৯৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। এর মধ্যে নির্বাচনী বুথ পাহারায় থাকবে ৬৫৩ কোম্পানি।
সূত্রের খবর, সংখ্যার হিসেবে রাজ্যে এই পর্বে ৭৯ হাজার ৬০০ আধাসেনা থাকবেন। এর পাশাপাশি বুথ পাহারায় ৬৫ হাজার ৩০০ জওয়ান। একবার বিধানসভা ধরে দেখে নেওয়াা যাক, কোথায় কত কোম্পানি জওয়ান মোতায়েন করা হয়েছে।
আসানসোল দুর্গাপুর ১৫৪ কোম্পানি আধাসেনা পৌঁছে গিয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুরে থাকছে ১০৮ কোম্পানি আধাসেনা। জঙ্গিপুর পিড-তে থাকবে ১০২ কোম্পানি আধাসেনা। এই দফাতে ভোট দক্ষিণ কলকাতার একটা বড় অংশে। দক্ষিণ কলকাতার বুথগুলির জন্য বরাদ্দ হয়েছে ৬৩ কোম্পানি আধাসেনা। মালদহ থাকবে ১২২ কোম্পানি। মুর্শিদাবাদ থাকবে কোম্পানি সিআরপিএফ, সিআইএসএফ। রায়গঞ্জ পিডিতে থাকবে ২ কোম্পানি জওয়ান।
