আরও পড়ুন-মল্লিকবাজারে ভয়াবহ আগুন, ঘটনাস্থলে ৬ টি ইঞ্জিন
এই ট্রেনটিতে যাত্রীদের জন্য ব্রেকফার্স্ট তৈরি হয় রাত দুটো থেকে তিনটের মধ্যে। পুরী থেকে ট্রেনটি ছাড়ে ভোর ৫.৪৫এ। ব্রেকফার্স্ট দেওয়া হয় সকাল আটটার পর। আজ মেনুতে ছিল ব্রেড, ওমলেট, টোম্যাটো সস আর জ্যাম। ট্রেনে মোট যাত্রী ছিলেন ৬৯৫জন, তারমধ্যে ৪৭০ জন ননভেজ।
advertisement
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে পাউরুটি থেকেই বিষক্রিয়া! কলকাতা, খড়গপুর ও পুরী থেকে পাউরুটির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে । তবে, পাউরুটির প্যাকেটে মেলেনি ম্যানুফ্যাকচারিং ও এক্সপায়ারি ডেট।
পুরী-হাওড়া শতাব্দী এক্সপ্রেসের সব কামরাই বাতানুকূল। এরকম ট্রেনের ভাড়াও বেশি। বেশি ভাড়া দিয়েও কেন এরকম পরিষেবা? কেন এরকম মানের খাবার? প্রশ্ন ক্ষুব্ধ যাত্রীদের। আইআরসিটিসির দাবি, পুরী-হাওড়া শতাব্দী এক্সপ্রেসের খাবারের দায়িত্বে ছিল দুন ক্যাটারার। যারা ফ্র্যানচাইজি নিয়েছে। কিন্তু, সাধারণ যাত্রীদের একটাই প্রশ্ন, এরকম বাতানুকূল ট্রেনের ভাড়া তো নেহাত কম নয়। এত টাকা দিয়ে টিকিট কেটেও কেন ট্রেনে এমন খাবার খেতে হবে, যাতে শরীর খারাপ হয়? এর দায় কীভাবে এড়াতে পারে রেল?
এর আগেও একাধিকবার ট্রেনের খাবারের মান নিয়ে নানা অভিযোগ উঠেছে। এবার ফের সেই একই অভিযোগ, আর আইআরসিটিসির গলাতেও যথারীতি সেই একই সুরে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস।