পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল আগেই জানিয়েছেন স্কুল শিক্ষা দফতর থেকে ১১ হাজারেরও বেশি শূন্য পদ তারা পেয়েছে। সেই শূন্য পদ গুলিতেই নিয়োগ করা হবে। তিনি এও জানিয়েছেন বছরে দু’বার নিয়োগ হবে। কোনও টেট পরীক্ষার্থী বসে থাকবে না। প্রসঙ্গত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের বাইরে ২০১৪ টেট উত্তীর্ণ না গত কয়েকদিন ধরেই লাগাতার বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। ২০১৭-এর টেট উত্তীর্ণরাও বৃহস্পতিবার থেকে পাল্টা বিক্ষোভ শুরু করেছেন। এই পরিস্থিতিতেই শুক্রবার থেকেই নিয়োগের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করছে পর্ষদ। ইতিমধ্যেই স্পর্শ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া হবে ভিডিও রেকর্ডিং করে। শুধু তাই নয় চাকরিপ্রার্থীদের ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনও করা হবে ভিডিও রেকর্ডিং।
advertisement
আরও পড়ুন- প্রকাশিত হল খসড়া তালিকা, জেলা পরিষদের আসন সংখ্যা বাড়ছে পূর্ব বর্ধমান জেলায়
পর্ষদ সভাপতি এ প্রসঙ্গে আগেই জানিয়েছেন, নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছতার সঙ্গে চালানোর জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে আরও বেশ কয়েক দফাও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি টেট দেওয়ার আবেদনপত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া ইতিমধ্যেই শুরু করেছে পর্ষদ। পর্ষদ সূত্রে খবর, আবেদন জমার সংখ্যা ৫০ হাজার ইতোমধ্যে বেরিয়ে গিয়েছে। তবে নিয়োগের জন্য ২০১৪, ২০১৭-এর টেট উত্তীর্ণ সবাই আবেদন করতে পারবেন। পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল আগেই আহ্বান জানিয়েছেন যাতে সবাই নিয়োগের জন্য অংশগ্রহণ করেন। সবমিলিয়ে শুক্রবার থেকেই নিয়োগের জন্য আবেদন পত্র অনলাইনের মাধ্যমে দেওয়া ও জমা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।