নিয়োগে যোগ্য হওয়ার জন্য, একজন ব্যক্তিকে 'বিশিষ্ট বিশেষজ্ঞ' হতে হবে এবং যিনি তাঁর পেশায় অসাধারণ অবদান রেখেছেন। কমপক্ষে ১৫ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতাও থাকতে হবে তাঁর। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, মিডিয়া, সাহিত্য, সশস্ত্র বাহিনী, আইন, চারুকলা ইত্যাদি থেকে বিভিন্ন ক্ষেত্রের পেশাদারদের নিয়োগ করা যাবে। এই পদের জন্য বিবেচিত হওয়ার জন্য কোন আনুষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
advertisement
আরও পড়ুন: কানপুরে গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃতদের বেশিরভাগ শিশু ও মহিলা, শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর
এরই সঙ্গে পড়ুয়ারা যাতে চাইলে দু'টি পাঠ্যক্রম বা অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রাম একসঙ্গে পড়তে পারেন সে বিষয়ে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে বলেছে ইউজিসি। পড়ুয়াদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে বড় মাপের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে কিছু পাঠ্যক্রম তৈরি করতেও বলা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসরণে পড়ুয়াদের শিল্প ক্ষেত্র এবং বাস্তব জীবনের মধ্যে যোগ্য তৈরির জন্যই এমন উদ্যোগ বলে ইউজিসি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনা, কানপুরে মৃত ১১ শিশু-সহ অন্তত ২৪ তীর্থযাত্রী! দেখুন
কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট শিক্ষক পদের ১০ শতাংশে এই 'প্রফেসর অফ প্র্যাকটিস' নিয়োগ করা যাবে। নিয়মিত নিয়োগের পাশাপাশি এগুলি অতিরিক্ত নিয়োগ হিসাবে গণ্য হবে। সবচেয়ে বেশি তিন বছরের জন্য এই নিয়োগে কোনও প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া যাবে না। বিশেষ ক্ষেত্রে কর্মজীবন এক বছর বাড়ানো যেতে পারে। এই শিক্ষকদের বেতনের দেবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।