মূলত এতদিন পর্যন্ত বিভিন্ন জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা সংসদগুলোই নিয়োগের ব্যাপারে ইন্টারভিউ নিতেন। শুধু তাই নয় কারা কারা ইন্টারভিউ নেবেন সেই সিদ্ধান্ত জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা সংসদ গুলোর হাতে ক্ষমতা ছিল। তার জন্য এই তথ্য চাওয়া হয়েছে বলে দাবি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এর আধিকারিক দের।এর জেরে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে এবার কি তাহলে প্রশ্নের মুখে পরীক্ষকরাও।
advertisement
আরও পড়ুন: '১০৯৮' ডায়াল করতেই বাড়িতে পুলিশ...! এক ফোনেই নিজের বিরাট কাণ্ড করে বসল সাহসী নাবালিকা
প্রসঙ্গত ২০১৬ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ নিয়েও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি তদন্ত করছে। তাতে একাধিক অসঙ্গতি ও উঠে এসেছে বলে অভিযোগ।অন্যদিকে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া চলছে পর্ষদের। ইতিমধ্যেই চতুর্থ পর্যায়ের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে।পঞ্চম দফার ইন্টারভিউ চলছে পর্ষদের।১০ ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই পঞ্চম দফার ইন্টারভিউ। পাশাপাশি প্রাথমিকের টেট এর রেজাল্ট ও দ্রুত প্রকাশ করতে চায় পর্ষদ।
ইতিমধ্যেই সব প্রশ্নপত্রের উত্তরপত্র আপলোড করছে পর্ষদ।পাশাপাশি পরীক্ষার্থীদের থেকে মতামত নেওয়ার ও প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে।পর্ষদ সূত্রে খবর টেট এর ফল প্রকাশ চলতি মাসের শেষে বা ফেব্রুয়ারি এর শুরুতে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।যদিও তা নিয়ে পর্ষদের তরফে কিছু জানানো হয়নি।পর্ষদ সূত্রে খবর ইতোমধ্যেই যাদের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ১০ শতাংশ চাকরিপ্রার্থী অনুপস্থিত ছিলেন।পর্ষদ সূত্রে খবর ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শেষ করতে চায় পর্ষদ।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়