ডিভিশন বেঞ্চ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশের স্বপক্ষে সওয়াল করে বলে, “সিঙ্গল বেঞ্চ আপনাদের গোটা প্রক্রিয়ার মধ্যেই রেখেছে। আবার ইন্টারভিউ এবং অ্যাপটিউড টেস্টের মধ্যে দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে আসতে বলেছে। এটার ব্যাখ্যা কী ভাবে করবেন? – প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে প্রশ্ন বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের। তার কথায়, সিঙ্গেল বেঞ্চের এই নির্দেশে কিছু কঠিন বাস্তব তুলে ধরা হয়েছে। এটা কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন? প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে এমন প্রশ্নই করেন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার।
advertisement
“অ্যাপটিউড টেস্ট নেওয়া হয়নি, ইন্টারভিউতে যা ইচ্ছা নম্বর দেওয়া হয়েছে বলে সিঙ্গেল বেঞ্চ জানাচ্ছে। – এটাকে কি ভাবে ব্যাখ্যা করবেন ?” প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে প্রশ্ন বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের।
অন্যদিকে পর্ষদের তরফে বলা হয়েছে, “আমরা আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করেছি। অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের নিয়োগের ক্ষেত্রে সে সময়ে কোনও বাধা ছিল না। যারা চাকরি পেয়েছেন তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করেছে বলেও সওয়াল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের।
আরও পড়ুন: বিয়ের মাঝরাতে নতুন বউয়ের সামনেই বরের কেলোর কীর্তি…! এ কী করে ফেললেন? দুরন্ত গতিতে ভাইরাল
ইন্টারভিউ এবং অ্যাপটিউড টেস্টের মধ্যে খুব সামান্যই পার্থক্য আছে। সাত বছর আগে ইন্টারভিউ হয়েছে। এখন ইন্টারভিউযারদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা সঠিক সবটা বলতেও পারছেন না। সিঙ্গেল বেঞ্চ এই ৩০ জন ইন্টারভিউয়ার-এর তথ্যের ভিত্তিতেই পদক্ষেপ করছে।” সওয়াল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। শিক্ষাগত ক্ষেত্রে কম নম্বর পেয়েছে মানেই ইন্টারভিউতে কম নম্বর পাবে তার কোন মানে নেই।” সওয়াল প্রাথমিক পর্ষদের।