পর্ষদ সূত্রের খবর নিরাপত্তা ব্যবস্থার অন্যতম পদক্ষেপ হিসেবে এবার পরীক্ষার্থীদের “ফিঙ্গার প্রিন্ট” ব্যবহার করতে চায় পর্ষদ।পর্ষদ সূত্রে খবর আপাতত গোটাটাই পরিকল্পনা স্তরে রয়েছে। যদিও প্রাথমিকের টেটে যখন আবেদনপত্র নেওয়া হয়েছে তখন আধার কার্ডের কপিও নেওয়া হয়েছিল। সেই আঁধারে রয়েছে পরীক্ষার্থীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট। তার সঙ্গে সেই পরীক্ষার্থীদের অর্থাৎ আশা পরীক্ষার্থীদের ফিঙ্গারপ্রিন্ট মিলিয়ে দেখা হতে পারে। অর্থাৎ এর মাধ্যমে আসল পরীক্ষার্থী না নকল পরীক্ষার্থী তা বুঝে যাবার আরও একটি উপায় বা পথ নিতে পারে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
advertisement
আরও পড়ুন: ফাটা গোড়ালির সমস্যা! এই তিন উপাদানে রাতারাতি গায়েব হবে ফাটা গোড়ালি! জানুন
যদিও এই পরিকল্পনাটি কার্যকরী করার ক্ষেত্রেও খরচের হিসেব ভাবাচ্ছে পর্ষদকে। তার কারণ গতবারের মতো এবারও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীদের ঢোকা ও বেরোনোর জায়গায় সিসিটিভি বাধ্যতামূলকভাবে লাগাতে চলেছে। কিন্তু এর পাশাপাশি ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহার করলে আরও নিশ্চিন্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা যাবে প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রে বলেই মত পর্ষদের আধিকারিকদের।পর্ষদ সূত্রে খবর চলতি সপ্তাহের মধ্যেই পর্ষদ নিরাপত্তার ব্যাপারে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। যদিও এই বিষয় নিয়ে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। অন্যদিকে কিভাবে পরীক্ষা কেন্দ্র গুলিতে প্রাথমিকের টেট আগামী ১০ই ডিসেম্বর নেওয়া হবে সেই বিষয়ে গাইডলাইন প্রস্তুতির কাজও শুরু করেছে পর্ষদ।
আরও পড়ুন: ভিটামিন ই ক্যাপসুলে আছে যৌবন ধরে রাখার মন্ত্র! ত্বক থাকবে টান-টান! জানুন
প্রসঙ্গত গতবারের তুলনায় এবারে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা অনেকটাই কমেছে প্রাথমিকের টেটে। এর পিছনে কারণ হিসাবে অবশ্য প্রাথমিকের টেটে বিএড উত্তীর্ণরা আবেদন করতে পারবেন না এই কারণ কেউ উল্লেখ করেছে পর্ষদ। তবে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কম হলেও নিরাপত্তায় কোনও খামতি রাখতে চাইছে না পর্ষদ।
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়