সাধারণ মানুষের জন্য অনেক কাজ করেছেন আম্মা ৷ শুধু মুখ্যমন্ত্রীই নন, তিনি ছিলেন জনতার প্রিয় আম্মা ৷ তাঁর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়ে গোটা তামিলনাড়ু ৷ আম্মাকে হারিয়ে স্তব্ধ চেন্নাই ৷ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপচে পড়েছে মানুষের ভিড় ৷
advertisement
রূপোলি পর্দায় নায়িকা থেকে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হয়ে ওঠা। তাই বোধহয় জয়ললিতার রাজনীতি মানেই নাটক। উত্থান আর পতন। কখনও দুর্নীতির দায়ে হাজতবাস আবার কখনও বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস।
বরাবরই বিভিন্ন বিষয়ে চর্চায় রয়েছেন আম্মা ৷ এরকমই একটি মামলা হল ১৯৯৫ সালে ৷ দত্তক নেওয়া ছেলের বিয়ে নিয়ে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছিলেন জয়ললিতা ৷ ছেলের বিয়ে সেই সময় আম্মা এত টাকা খরচ করেছিলেন যে সেই কারণে গিনেস বুক অফ রেকর্ডে তার নাম ওঠে ৷
অবাক শুনতে লাগে এটাই সত্যি ৷ গোটা বিশ্বে এত টাকা খরচ করে কোনও বিয়ে বা রিসেপশন হয়নি ৷ তাই গিনেস বুক অফ রেকর্ড তিনি জায়গা করে নেয় ৷ ১৯৯৫ সালে ৭ সেপ্টম্বর তার দত্তক পুত্র সুধাকরনের বিয়ে হয় ৷ সেই সময় তার বিয়েতে আনুমানিক ৬ কোটি টাকা খরচ করা হয় ৷
৫০ একর জমির উপর বিয়ের প্যান্ডেল করা হয় ৷ প্রায় ১.৫ লাখ লোককে নিমন্ত্রিত করা হয় ৷ সুধাকরন সম্পর্কে জয়ললিতার ভাইপো হয় ৷ জয়ললিতা তাকে দত্তক নিয়েছিলেন ৷ সুধাকরনের বিয়ে তামিল অভিনেতা শিবাজীর নাতনি শশিকলার সঙ্গে হয়েছে ৷