মার্কিন নৌবাহিনীর ‘7th Fleet’-এর অন্তর্ভুক্ত আরলে বুর্ক ক্লাসের এই গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ারটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। যা মাঝসমুদ্র থেকেই শত্রুপক্ষের যে কোনও ঘাঁটিতে অতি সহজেই হামলা চালাতে পারে। এই বিষয়ে এক বিবৃতি জারি করে মার্কিন নৌসেনা জানিয়েছে, “তাইওয়ান প্রণালীতে মার্কিন রণতরীর টহল আন্তর্জাতিক আইন মেনেই হয়েছে। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, মুক্ত ও স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রতি নিজেদের দায়বদ্ধতা তুলে ধরা। আন্তর্জাতিক আইন মেনে বিশ্বের যে কোনও জায়গায় নিজেদের কাজ চালিয়ে যাবে মার্কিন ফৌজ।”
advertisement
উল্লেখ্য, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল ও দক্ষিণ চিন সাগরে রীতিমতো আগ্রাসী হয়ে উঠেছে বেজিং। আন্তর্জাতিক জলরাশির অনেকটাই নিজেদের বলে দাবি করছে কমিউনিস্ট দেশটি। ফলে আমেরিকা ও জাপান, তাইওয়ানের মতো পড়শি দেশগুলির সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়েছে শি জিনপিং প্রশাসন। এদিকে, চিনের খিদে যে সর্বগ্রাসী হতে চলেছে তা বহুকাল আগেই বুঝতে পেরেছে আমেরিকা।
সম্প্রতি এক মার্কিন সেনাকর্তা সতর্ক করেছেন যে তাইওয়ান দখল করতে হামলা চালাতে পারে লালফৌজ। সেই সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে ফের দ্বীপরাষ্ট্রটির আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করে চিনের যুদ্ধবিমান। সম্প্রতি এক মার্কিন সেনাকর্তা সতর্ক করেছেন যে তাইওয়ান দখল করতে হামলা চালাতে পারে লালফৌজ। সেই সম্ভাবনা আরও বাড়িয়ে ফের দ্বীপরাষ্ট্রটির আকাশসীমায় অনুপ্রবেশ করল চিনের যুদ্ধবিমান।চিনের তুলনায় আর্থিক এবং ভৌগলিক দিক থেকে অনেক ছোট হলেও তাইওয়ান যে বিনা লড়াইয়ের জমি ছেড়ে দেবে এমন নয়।