এই ভাষণ থেকেই তিনি রাশিয়ার এই আক্রমণকে কাপুরুষচিত বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, দেশের মানুষকে রক্তদান করার জন্য প্রস্তুত থাকতে। পাশাপাশি দেশের প্রাক্তন সেনাকর্মীদের বলেন এগিয়ে আসতে যুদ্ধের জন্য। সব মিলিয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধে যাওয়ার কথাই বললেন তিনি।
আরও পড়ুন - পাঁচ রুশ বিমান ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে ধ্বংস ইউক্রেনের এয়ারবেস
advertisement
ইতিমধ্যে পরিস্থিত জটিল হওয়ায় ঘটনা নিয়ে আলোচনায় বসছে ন্যাটো। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ন্যাটোর ভূমিকা কী হবে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে একটি জরুরি ভিত্তিক বৈঠক ডেকেছেন। সেখানে সামরিক কৌশল ঠিক হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। ৩১ দেশের ন্যাটো একযোগে রাশিয়ার উপর হামলা চালাতে পারে বলেও শোনা গিয়েছে। যদিও সে খবর এখনও স্পষ্ট নয়। পাশাপাশি, রাশিয়ার আগ্রাসন আতঙ্কে কাঁপছে গোটা পূর্ব-ইউরোপ। ইতিমধ্যে লিথুয়ানিয়ায় জরুরি অবস্থা জারি করার কথা ঘোষণা করেছে রাশিয়ার ইউক্রেনে ঢুকে (War In Ukraine) পড়ার পরেই।
আরও পড়ুন - মোদির কথা শুনে যুদ্ধ বন্ধ করতে পারে রাশিয়া, ভারতকে অনুরোধ ইউক্রেনের
অন্য দিকে ভারতের কাছে যুদ্ধ বন্ধ করার আর্জি জানাল রাশিয়ার হামলার মুখে পড়া ইউক্রেন। ইউক্রেনের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শক্তিশালী বার্তা থামাতে পারে রাশিয়াকে। রাশিয়া মোদির কথা শুনে বন্ধ করতে পারে যুদ্ধ। সেই কারণে আপাতত যুদ্ধ বন্ধ করার দাবি রাশিয়াকে জানান মোদি। তেমনই অনুরোধ এসেছে ভারতের কাছে। যদিও ভারতের তরফ থেকে বলা হয়েছে, পুরো পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে দেশ।