কিম নিজে গিয়েছিলেন ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকাগুলির পরিদর্শনে৷ প্রচণ্ড ঝড়ে যা হাল হয়েছে সেই পরিস্থিতি দেখে খুবই কষ্ট পয়েছেন কিম৷ ৫০ বছরের পুরনো যে সব বাড়িগুলি ছিল, তা পুরোপুরি ভেঙে গিয়েছে৷ এই সব দেখে কিম মর্মাহত এবং সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন যত দ্রুত সম্ভব নতুন করে পরিকাঠামো তৈরি করতে৷
তাঁর প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কিম জং উন৷ যেভাবে এই ঘূর্ণিঝড়েরে মোকাবিলা করেছেন সকলে, তা ভেবেই কিমের চোখে জল এসেছে৷ এমনই সূত্রের খবর৷
advertisement
ইতিমধ্যেই সেনা পৌঁছে গিয়েছে ঝড় বিধ্বস্ত এলাকায়৷ রাজধানী পিয়ং ইয়ং-এর উত্তরপূর্বে দক্ষিণ হ্যামগং প্রদেশে প্রায় ২৩০০ বাড়ির মধ্যে ৬০ শতাংশ কাজ সেরে ফেলেছেন সেনাকর্মীরা৷ জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম৷
কিম জানিয়েছেন যে, তাঁর দেশে নতুন বাড়ি তখনই তৈরি হয়, যখন পুরনো বাড়িগুলি ভেঙে পড়ে৷ তবে এবার সেই নিয়মে পরিবর্তন আনতে চলেছেন উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম৷ এবার তাই দেশের পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় তিনি যুক্ত করেছেন ২৫হাজার নতুন বাড়ি তৈরির পরিকল্পনা৷
গত সপ্তাহে তিনি এমনই এক নতুন আর্থিক পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন৷ ৮০ দিনে দ্রুততার সঙ্গে একযোগে কাজ করার আহ্বন দিয়েছেন কিম৷ আগামী জানুয়ারি মাসের মধ্যে নতুনভাবে আগামী পাঁচ বছরের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা করা হবে৷
করোনা, কূটনৈতিক চাপ ও বিভিন্ন সময়ে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ে রীতিমতো কাবু উত্তর কোরিয়া৷